মেতে উঠুন প্রযুক্তিবিদ্যের সুরে


*****কুইজ প্রতিযোগিতার বিজেতা লটারির মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে। *****আর টিউন গুলো কতবার পাঠ করা হয়েছে তার মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে।*****আমাদের সাইটে বিজ্ঞাপন দিন।*****



থ্রিজি নিলামের সময় পেছালো বিটিআরসি

0 মন্তব্য(গুলি)
তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল প্রযুক্তির (থ্রিজি) তরঙ্গ নিলামের সময় পেছালো  বাংলাদেশে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
আগামী ২৪ জুন থ্রিজি নিলামের কথা থাকলেও এক মাসের বেশি সময় পিছিয়ে নতুন সময় আগামী ৩১ জুলাই করা হয়েছে। বিটিআরসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, সোমবার কমিশনের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।নতুন এ সিদ্ধান্তে নিলামের অন্যান্য প্রক্রিয়ার সময়ও এক মাস করে পিছিয়ে যাচ্ছে।থ্রিজি নিলামের আগেই লাইসেন্সের উপর মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট কমানো, টু-জি লাইসেন্স ভ্যাট ইস্যু নিয়ে আদালতের সমস্যা সমাধানে মোবাইল ফোন অপারেটরা বেশ কিছু দিন ধরেই দাবি জানিয়ে আসছিল।থ্রিজি নিলামের আগে অপারেটরদের এসব দাবি পুরণে বিটিআরসির আশ্বাসের পরপরই নিলামের সময় পেছানো হলো।নতুন সময়সূচি অনুযায়ী আগ্রহী অপারেটরদের আগামী ১২ জুনের মধ্যে আবেদন করতে হবে। আবেদন বাছাই এর শেষে যোগ্য অপারেটরদের নাম ঘোষণা করা হবে ২০ জুন। ২৪ জুন অপারেটরদের সাথে আলোচনা হবে। ৪ জুলাইয়ের মধ্যে নিলামের 'আর্নেস্ট মানি' জমা নেয়া হবে এবং ১১ জুলাই যোগ্য অপারেটরদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।গত ১২ ফেব্রুয়ারি প্রতি মেগাহার্টজ তরঙ্গমূল্য ২ কোটি ডলার নির্ধারণ করে তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল প্রযুক্তি সেবার (থ্রিজি) লাইসেন্স নীতিমালা চূড়ান্ত করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয়।চূড়ান্ত নীতিমালায় বাংলাদেশের বেসরকারি পাঁচ মোবাইল অপারেটরদের মধ্যে তিনটিকে এবং নতুন একটি অপারেটরকে লাইসেন্স দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বাংলাদেশে ৬টি মোবাইল অপারেটরের মধ্যে টেলিটক পরীক্ষামুলক থ্রিজি সেবা দিচ্ছে। খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী টেলিটক নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে যে দর উঠবে, সে পরিমাণ টাকা দিয়েই টেলিটককে লাইসেন্স নিতে হবে।
নীতিমালা অনুযায়ী ১৫ বছরের জন্য থ্রিজি লাইসেন্স পাবে অপারেটররা।
সুত্রঃ বিডি নিউজ ২৪
বিস্তারিত পড়ুন »

অ্যাপল নতুন প্রজন্মের মোবাইল আইওএস ৭ আনছে

0 মন্তব্য(গুলি)


আইওএস মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের পরবর্তী সংস্করণ নিয়ে কাজ করছে অ্যাপল। নতুন এই অপারেটিং সিস্টেম হবে আইওএসের সপ্তম সংস্করণ।ইনসবার্ক’ কোড নাম দিয়ে তৈরি হচ্ছে আইওএস৭। অ্যাপলের পরবর্তী মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমটিতে থাকবে ‘ফ্ল্যাট’ বা সাধারণ ইউজার ইন্টারফেস।এটি হবে অনেকটাই মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ফোন অপারেটিং সিস্টেম মেট্রো বা মডার্ন ইউজার ইন্টারফেসের মতো। এই বছরের জুন মাসের ১০ তারিখে  ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ডেভেলপার্স কনফারেন্সে নতুন প্রজন্মের আইওএসের ঘোষণা দিতে পারেন অ্যাপলের ডিজাইন গুরু হিসেবে খ্যাত জনি আইভ।
বিস্তারিত পড়ুন »

পানিতেই মোবাইল চার্জ!!

0 মন্তব্য(গুলি)
 
হাতের কাছের নল-ডোবা-পুকুর কিংবা নদীর পানি ব্যবহার করতে পারবেন মোবাইল চার্জ করার জন্য, সেদিন আর খুব বেশি দূরে নয়।
সুইডেনের স্টকহোমে কেটিএইচ রয়াল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষকরা এমন চার্জার তৈরি করেছেন,যেটিতে পানি দিলেই কাজ করবে।
সে পানি সামান্য ময়লাযুক্ত হলেও সমস্যা নেই। মাইক্রোফয়েল সেল প্রযুক্তিতে তৈরি চার্জার ‘এমওয়াইএফসি পাওয়ারট্রেক’ পানি পেলে ৩ ওয়াট ব্যাটারি রিচার্জ করতে পারবে।
গবেষক অ্যান্ডারস লুনডব্ল্যাড বলেন,চার্জারের অভ্যন্তরে ধাতব ডিস্কে পানি পড়লেই হাইড্রোজেন গ্যাস বের হবে। অক্সিজেনের সঙ্গে তা মিশে রাসায়নিক শক্তিকে বৈদ্যুতিক শক্তিতে পরিণত করবে। এতেই চার্জ হবে ব্যাটারি।
 এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভবিষ্যতে ল্যাপটপ চালানো নিয়ে সমস্যাও দূর করা যাবে।
বিস্তারিত পড়ুন »

অবশেষে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের দাম কমলো। – ১ মে থেকে কার্যকর।

0 মন্তব্য(গুলি)

প্রতি মেগা বিট ব্যান্ডউইথের দাম আট হাজার টাকা থেকে কমিয়ে
চার হাজার ৮০০ টাকা নির্ধারণ করেছে বিটিসিএল।

বাংলাদেশে টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেডের(বিটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসওএম কলিম উল্লাহ রোববার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ মে থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারসহ (আইএসপি)অন্যান্য উচ্চ ব্যান্ডউইথ গ্রাহকদের জন্য প্রতি এমবিপিএস ব্যান্ডউইথের দাম ৪৮০০ টাকা এবং উচ্চহারে ব্যবহারের পরিমানের উপর শতকরা ১৫ শতাংশ থেকে ৩৫ শতাংশ হারে ছাড় (ডিসকাউন্ট) দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শতকরা ২৫ শতাংশ,  বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ট্রেনিং ও রিসার্চ সেনটার ও সামরিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে শতকরা ৫ শতাংশ এবং সরকারি অফিস এবং আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে শতকরা ৫ শতাংশ হারে বেসিক মাসিক চার্জ (৪৮০০) এর উপর ছাড় দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এছাড়া বিটিসিএলের অন্যান্য লিজড লাইন ও  ইন্টারনেট সংযোগ চার্জ পুনঃনির্ধারণ হয়েছে বলেও জানান বিটিসিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
বিস্তারিত পড়ুন »

বিশ্বসেরা ১০ Black hat hacker!

0 মন্তব্য(গুলি)
হ্যাকার নাম শুনলেই প্রথমেই যে জিনিসটা আমার চোখের সামনে ভেসে আসে তা হল নিজের সাইটে একটা কালো ডিফেস পেজ।যদিও কেবল ওয়েবসাইট হ্যাক করাই হ্যাকারের কাজ না। আরও অনেক কাজ আছে।এবার মূল কথায় আসা যাক।টাইটেলে আমি ‘ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার’ শব্দটা ব্যবহার করেছি।আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন  এই ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার ,যারা জানেন না তাদের জন্য হ্যাকার সম্পর্কে কিছু কথা প্রথমে বলে নিই।
হ্যাকার কে?: সাধারন বক্তব্য যারা হ্যাকিং করে তারাই হ্যাকার।তাহলে হ্যাকিংটা কি?হ্যাকিং একটি প্রক্রিয়া যেখানে কেউ কোন বৈধ অনুমতি ছাড়া কোন কম্পিউটার বা কম্পিউটার নেটওয়ার্কে প্রবেশ করে। যারা এটা করে তারাই হচ্ছে হ্যাকার।
হ্যাকারের প্রকারভেদঃ হ্যাকারদের চিহ্নিত করা হয় Hat বা টুপি দিয়ে।হ্যাকারদের ৩ ভাগে বিভক্ত করা হয়।
  • White Hat Hacker
  • Black Hat hacker
  • Grey Hat Hacker
White Hat Hacker: সবাই তো মনে করে হ্যাকিং খুবই খারাপ কাজ তাই না।কিন্তু White Hat hacker কিন্তু খারাপ না।একজন white hat hacker একটি সিকিউরিটি সিস্টেমের ত্রুটিগুলো বের করে এবং ঐ সিকিউরিটি সিস্টেমের মালিকে ত্রুটি দ্রুত জানায়। এবার সিকিউরিটি সিস্টেমটি হতে পারে একটি কম্পিউটারের, একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্কের একটি ওয়েব সাইটের, একটি সফটওয়্যারের ইত্যাদি।
Black Hat Hacker: সবচেয়ে ভয়ংকর হ্যাকার হচ্ছে এ Black hat hacker । এরা কোন একটি সিকিউরিটি সিস্টেমের ত্রুটিগুলো বের করলে দ্রুত ঐ ত্রুটি কে নিজের স্বার্থে কাজে লাগায়। ঐ সিস্টেম নষ্ট করে। বিভিন্ন ভাইরাস ছড়িয়ে দেয়। ভবিষ্যতে নিজে আবার যেন ঢুকতে পারে সে পথ রাখে। সর্বোপরি ঐ সিস্টেমের অধীনে যে সকল সাব-সিস্টেম রয়েছে সে গুলোতেও ঢুকতে চেষ্টা করে।হ্যাকার বলতে মূলত সবাই এদেরকেই বুঝিয়ে থাকে।
Grey Hat Hacker: এরা হচ্ছে দুমুখো সাপ।এরা যখন একটি একটি সিকিউরিটি সিস্টেমের ত্রুটি গুলো বের করে তখন সে তার মন মত কাজ করবে। তার মন ঐ সময় কি চায় সে তাই করবে। সে ইচ্ছে করলে ঐ সিকিউরিটি সিস্টেমের মালিকে ত্রুটি জানাতেও পারে অথবা ইনফরমেশনগুলো নষ্ট ও করতে পারে। আবার তা নিজের স্বার্থের জন্য ও ব্যবহার করতে পারে।

01.Gary McKinnon:

সেরা হ্যাকারদের মধ্যে যার নাম প্রথমেই মনে আসে তিনি  Solo হিসেবে পরিচিত।স্কটিশ কন্সপিরেসির এই থিয়োরিস্ট U.S এর এয়ার ফোর্স, আর্মি, ডিপার্টমেন্ট অব ডিফেন্স, নাসা, নেভির মত বড় বড় নেটওয়ার্কে অবৈধভাবে প্রবেশ করে বিশ্বরেকর্ড করেন। গ্লোবাল এনার্জি ক্রাইসিস সমাধানের নিমিত্তে এগুলো থেকে তিনি এলিয়েন স্পেসক্র্যাফট এর যাবতীয় প্রমাণাদি চুরি ও নষ্ট করেন যা ইউএস আদালতের ভাষ্যমতে প্রায় $৭০০০,০০০ ক্ষতির সমতুল্য। ২০০২ সালে ইউ এস আর্মির সার্ভার স্ক্রিনে “Your security system is crap,” it read. “I am Solo. I will continue to disrupt at the highest levels.” এই ম্যাসেজ দেখা দিয়েছিল যা তিনিই করেছিলেন। Large scale hackings এর সূচনা করার মধ্যে দিয়ে তিনি ইউ এস আর্মির সার্ভার এ হামলা করেন। হামলার কারণ হিসাবে উল্লেখ করতে তিনি বলেন, “ আমার বিশ্বাস ছিল তারা এমন কিছু তথ্য সেখানে লুকিয়ে রেখেছিল যা সকলের জানা দরকার।

02.Kevin Mitnick:

বিশ্বের সুপরিচিত ও ভয়ংকর হ্যাকারদের মধ্যে মিটনিক একজন যিনি আখ্যায়িত হয়েছেন The most wanted computer criminals in United States এবং The most dangerous hacker in the World হিসেবে। টাচ টোন এবং ভয়েস কন্ট্রোলের মাধ্যমে সেলফোন ব্যবহার করে মিটনিক কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর আক্সেস নিতেন। মটোরোলার মত বৃহৎ কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এই জিনিয়াসের দ্বারা হ্যাকড হয়েছিল যা তাকে সেই দিনগুলিতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে এসেছিল।

 03.Jonathan James:

এবার যার কথা বলব তার কাহিনী শুনে আপনারও হ্যাকার হতে ইচ্ছে করবে।১৬ বছর বয়সের আমেরিকান এই কিশোর হ্যাকিংকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহন করেছিলেন যা তাকে ১৬ বারেরও বেশি কারাগারে নিয়ে গিয়েছিল। ইউএস ডিফেন্স ডিপার্টমেন্টের ওয়েবসাইট তার এই চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়েছিল। ইউ এস ডিফেন্স সার্ভার থেকে তিনি প্রায় তিন হাজার অতিগোপন বার্তা ও অনেক ব্যবহারকারীর পার্সওয়ার্ড চুরি করেছিলেন। ১.৭ মিলিয়ন ডলারের নাসা সফটওয়্যার চুরি করে নাসার সার্ভার ও সিস্টেমকে শাটডাউন করতে বাধ্য করেছিলেন তিনি। চিন্তা করতে পারেন নাসার সিস্টেম শাটডাউ! সাইবারস্পেসে তার এই অস্বাভাবিক ব্যবহার জেমসকে ১০ বছর কম্পিউটার স্পর্শ করা থেকে বিরত রাখতে বাধ্য করেছিল!!!

 04. Adrian Lamo:

মাইক্রোসফট, ইয়াহু, সিটিগ্রুপ, ব্যাংক অব আমেরিকা, সিঙ্গুলার এবং দ্য নিউইয়র্ক টাইমস এর কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্রেকডাউন করে Lamo সর্বপ্রথম বিশ্বরেকর্ড করেন। হোমলেস হ্যাকার নামে পরিচিত বিখ্যাত এই হ্যাকারকে ২০০২ সালে New York আদালতের নির্দেশে এই আচরনের কারনে ৬৫,০০০ ইউএস ডলার জরিমানা গুনতে হয়েছিলেন। ২০১০ সালে Bradley Manning কতৃক বাগদাদে বিমান আক্রমনের ভিডিও উইকিলিকস এর মাধ্যমে তিনিই প্রকাশ করেন। বর্তমানে তিনি একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করছেন।

 05.George Hotz:

২০১১ সালে সনি এরিকসন এর প্লেষ্টেশন জেলব্রেক করে তিনি পরিচিতি লাভ করেন। তবে তার বিচার কার্য চলাকালীন সময়ে তার সহযোগীরা তার তৈরি পদ্ধতি জনসমক্ষে প্রকাশ করে যার ফলশ্রুতিতে এনিনমাস হ্যাকারগ্রুপ সনির সার্ভারে হামলা করে প্রায় ৭৭ মিলিয়ন গ্রাহকের তথ্য চুরি করে। তবে তিনি এ বিষয়ে তার সম্পৃক্ততায় অস্বীকৃতি জানায়। তিনি বলেন “ একটি সার্ভার এ আক্রমন করে শুধু ইজজার এর তথ্য চুরি করার মতো কাজ তিনি হলে করতেন না কারণ এটি মোটেও সন্তোষজনক নয় অন্তত তার জন্য।

 06. David Smith:

Smith পরিচিতি লাভ করে তার Melissa নামক ই-মেইল ভাইরাস তৈরির মাধ্যমে।তার ভাষ্যমতে এই ভাইরাস ভিকটিম এর কোন ক্ষতি করে না তবে কোন ভিকটিম এর লিস্টে থাকা প্রায় সকল ই-মেইল এ ভাইরাস প্রেরণ করে। এ জন্য তাকে আমেরিকার ফেডারেল প্রিজনে রাখা হয় এবং তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যাকে ইমেইল ভাইরাস আবিষ্কারের জন্য জেলে পাঠানো হয়।

07.Michael Calce:

২০০০ সালে ইয়াহু, আমাজন,ডেল, ইবে,এবং সিএনএন এর নেটওয়ার্কে আক্রমন করে এই হ্যাকার আলোচনার শীর্ষে উঠে আসেন। তৎকালীন সময়ে ইয়াহু ছিল শীর্ষ সার্চ ইঞ্জিন। কিন্তু আর আক্রমনের কবলে ইয়াহুর সার্ভার ১ ঘন্টার জন্য বন্ধ হয়ে যায়। অন্যান্য হ্যাকার এর মতো তিনি ও তার হ্যাকার গ্রুপ ইয়াহুর সার্ভার পুরোপুরি নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হন। ২০০১ সালে Montreal Youth Court এর নির্দেশে তার আট মাসের জেল হয়।

08. Robert Tappan Morris:

১৯৮৮ সালে worm তৈরি করে Robert Morris ইন্টারনেটে থাকা এক দশমাংশ কম্পিউটার এ আক্রমন করেন এবং প্রায় ৬০০০ হাজার এরও অধিক কম্পিউটার এ তার নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করেন।মাত্র ৯৯ লাইনের কোড লিখে শত শত কম্পিউটার আক্রমণ করেন।পরবর্তিতে এই কোড মরিস ওয়ার্ম নামে পরিচিতি লাভ করে। ধরা পরার পর মরিস আত্মপক্ষ সমর্থন করে বলে, সে কোন খারাপ কাজ করে নি।
কোড ছাড়ার মূল উদ্দেশ্য ছিল ইন্টারনেটের সাথে কতগুলো কম্পিউটার সংযুক্ত আছে তা বের করা। তবে তাকে সনাক্ত করতে পুলিশের বেশি সমস্যা হয়নি কারণ এই ভাইরাস ছাড়ার প্রায় একমাস পূর্বে তিনি চ্যাটিং এর সময় এই ভাইরাস এর ব্যাপারে আভাস দিয়েছিলেন এইটি ছিল তার ভুল। তার ভাষ্যমতে , তার ভাইরাস কতৃক আক্রান্ত কম্পিউটার এর কোন ক্ষতি হবে না। মরিস বর্তমানে বৈদ্যুতিক প্রকৌশল ও কম্পিউটার বিজ্ঞান ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (আইটি) বিভাগে কাজ করছেন।

09.Albert Gonzalez:

প্রথম পরিচিতি লাভ করেন ATM ও ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চুরির মাধ্যমে। তিনি বর্তমান সময় পর্যন্ত সবচেয়ে বেশী ক্রেডিট কার্ড এর তথ্য চুরি করে রেকর্ড করেন।২০০৫ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত সে এবং তার সহযোগীরা প্রায় ১৭০ মিলিয়ন ক্রেডিট কার্ড বিক্রি করে। . Gonzalez SQL পদ্ধতি ব্যবহার করে malware backdoors তৈরি করে বিভিন্ন কর্পোরেট সার্ভিস এ প্রবেশ করত এবং packet-sniffing (বিশেষত ARP Spoofing) এর মাধ্যমে কম্পিউটার নেটওয়ার্কে প্রবেশ করে তথ্য চুরি করত। গ্রফতার হওয়ার সময় তার কাছ থেকে $১.৬ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত করা হয়।যার মধ্যে ১.১ মিলিয়ন উদ্ধার করা হয় তার বাড়ির উঠান খুড়ে পলিথিনের ব্যাগ থেকে।২০১০ সালে তার ১০ বছরের জেল হয়।

 10.Kevin Poulsen:

Dark Dante(Code Name) নামে পরিচিত Kevin Poulsen আমেরিকান হ্যাকার FBI ডাটাবেজ ও স্টেশন ফোন লাইন্স হ্যাক করে আলোচনার ঝড় তুলেছিলেন। ভয়ঙ্কর এই হ্যাকার LA রেডিও স্টেশন হ্যাক করে পরিচিতি লাভ করে। পরে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হলে তিনি আত্মগোপন করেন। তবে ১৯৯১ সালের দিকে সে FBI এর হাতে ধরা পড়ে।তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের মধ্যে কম্পিউটার কেলেঙ্কারি, অর্থ পাচার, সহ তথ্য চুরির অভিযোগ সে স্বীকার করেন। যার ফলে তার ৫১ মাসের জেল হয়। এটি পৃথিবীতে তৎকালীন সময় পর্যন্ত হ্যাকিং এর দায়ে সবচেয়ে বড়(দীর্ঘতম) শাস্তি। বর্তমানে তিনি Wired News এর সাংবাদিক ও সিনিয়র ইডিটর হিসেবে কর্মরত আছেন।
সেরা ১০ হ্যাকারের একজন আপনিও হতে পারেন।শুধু প্রয়োজন ইচ্ছা ও অধ্যাবসায়।তবে আপনি Black Hat হবেন, না White hat হবেন সেটা আপনার ব্যাপার। :twisted: :twisted:
বিস্তারিত পড়ুন »

বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির র‌্যাম আসছে খুব শিগ্রই (৮ গিগাবাইট ডুয়াল-চ্যানেল)

0 মন্তব্য(গুলি)
কম্পিউটার র‍্যাম যান্ত্রিক জীবনের এক অপরিহার্য হার্ডওয়্যার। আমাদের কম্পিউটার এর গতি অনেকটাই নির্ভর করে আমাদের কম্পিউটার এ লাগানো র‍্যাম এর উপরে। দিন দিন আমাদের চাহিদা বেড়েই চলছে তাই প্রযুক্তি আমাদের দিচ্ছে নিত্য নতুন সহ পন্য। গেমস অথবা ভালো মানের ভিডিও চালাতে র‍্যাম এর চাহিদা আরো বাড়তেই থাকবে সে আমরা খুব ভালো করেই জানি। আর সেজন্য যুক্তরাষ্ট্রের কম্পিউটার যন্ত্র নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান ‘কর্সেয়ার’ সম্প্রতি নতুন এক ধরনের র‌্যাম বাজারে ছাড়ছে বলে ঘোষণা দিয়েছে। র‌্যামটির নাম ‘ভেনজেন্স এক্সট্রিম’। এটি হবে ৩০০০ মেগাহার্টজ গতির। আর এতে থাকবে ৮ গিগাবাইট ডুয়াল-চ্যানেল ডিডিআরথ্রি মেমোরি কিট। বলা হচ্ছে, এটি বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির র‌্যাম।
দুটি ৪ গিগাবাইট মেমোরি কিটযুক্ত এ র‌্যামটি সাধারণ ‘এয়ার কুলিং’-এ ১ দশমিক ৬৫ ভোল্টে এবং ১২-১৪-১৪-৩৬ ল্যাটেন্সি সেটিংসে ৩০০০ মেগাহার্টজ গতিতে মেমোরি আদান-প্রদান করবে। এটি তৃতীয় প্রজন্মের ইনটেল কোর আনলকড প্রসেসরের সঙ্গে সমন্বিত মেমোরি কন্ট্রোলারে ৩০০০ মেগাহার্টজ ফ্রিকোয়েন্সিতে চলতে সক্ষম। ৩০০০ মেগাহার্টজ-সম্পন্ন দ্রুতিগতির এই ভেনজেন্স এক্সট্রিম মেমোরির কঠিন অভ্যন্তরে চারটি প্রক্রিয়া রয়েছে। কার্যক্ষমতা নির্বাচনে ইনটেল জেড৭৭-ভিত্তিক মাদারবোর্ড, আসুস পি৮জেড৭৭-আই ডিলাক্স এবং এএসরক জেড৭৭ওসি ফর্মুলা সম্পাদিত হয়েছে।কর্সেয়ারের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং জি এম থি লা বলেন, ‘আমাদের প্রকৌশলী দলের কঠিন পরিশ্রমের ফলে আমরা মেমোরির জন্য এ রকম একটি ভালো প্রযুক্তি পেয়েছি। আর আমরা খুশি হবো তখনই, যখন এই নতুন ভেনজেন্স এক্সট্রিম মেমোরি গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে পারব।’ নতুন এই প্রযুক্তির পন্য আমাদের মাঝে দ্রুত ছরিয়ে পড়ুক সেই কামনায় আজকের মত বিদায় ধন্যবাদ।

বিস্তারিত পড়ুন »

উইন্ডোজ ৮(Windows 8)-এ চলবে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ!!!

0 মন্তব্য(গুলি)

এএমডি চিপ ব্যবহার করে তৈরি উইন্ডোজ ৮ ল্যাপটপ এবং পিসিতে চলবে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন। এএমডির অ্যাপজোন প্লেয়ারের মাধ্যমে উইন্ডোজ ৮ ডিভাইসে ডাউনলোড করে নেয়া যাবে পাঁচ লাখেরও বেশি অ্যান্ড্রয়েড সফটওয়্যার। খবর বিবিসির।

 

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনগুলো উইন্ডোজ ৮ ডিভাইসে ব্যবহারের উপযোগী করতে একসঙ্গে কাজ করছে এএমডি এবং সফটওয়্যার ফার্ম ব্লুস্ট্যাকস। উইন্ডোজ ৮ মূলত ট্যাবলেট পিসির পোর্টেবল ডিভাইসগুলোর জন্য তৈরি হলেও নতুন অপারেটিং সিস্টেমটির জন্য মাইক্রোসফটের তৈরি অ্যাপ্লিকেশনের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম। উইন্ডোজ ৮-এর জন্য মাত্র ২০০০ অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ স্টোরে।
অ্যাপ্লিকেশন সংকট মোকাবেলা করতেই নিজেদের উইন্ডোজ ৮ ডিভাইসগুলো অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের উপযোগী করছে এএমডি।
উইন্ডোজ ৮ অপারেটিং সিস্টেমের ডিভাইসগুলো অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ব্যবহারের উপযোগী করতে নিজেদের প্রসেসর এবং গ্রাফিক্স কার্ডে পরিবর্তন এনেছে এমডি। এএমডির উইন্ডোজ ৮ ডিভাইসগুলো আগে থেকেই ইনস্টল করা থাকবে অ্যাপজোন প্লেয়ার। এর ফলে ফ্রুট নিনজা এবং ফ্লিপবোর্ডের মতো নিজের স্মার্টফোনের পরিচিত অ্যাপ্লিকেশনগুলো নতুন উইন্ডোজ ৮ ডিভাইসে চালাতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।
অ্যাপজোন প্লেয়ার ব্যবহার করে পিসি, ল্যাপটপ এবং স্মার্টফোনের অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনগুলো সিনক্রোনাইজ করেও নিতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।

বিভাগঃ Windows 8

বিস্তারিত পড়ুন »

চলতি বছরের জুন মাসেই আসছে পঞ্চম প্রজন্মের আইপ্যাড

0 মন্তব্য(গুলি)
চলতি বছর জুন মাসের ১৮ তারিখটি ক্যালেন্ডারের পাতায় চিহ্নিত করে রাখতে পারেন কারন এ দিনটিতেই পঞ্চম প্রজন্মের আইপ্যাডের ঘোষণা দিতে পারে অ্যাপল। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট পিসি ম্যাগ। সম্প্রতি আইপ্যাডের নতুন সংস্করণ নিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন ওয়েবসাইটে নানা খবর প্রকাশিত হয়। তবে প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, বর্তমানে বাজারে থাকা আইপ্যাড মিনির মত হালকা-পাতলা ও চকচকে হবে আইপ্যাডের পঞ্চম সংস্করণটি।

জুন মাসের ১৮ তারিখ এ পণ্যটির বাজারে আনার ঘোষণা আসতে পারে। তবে ২৭ জুন থেকে আইপ্যাড ৫ বাজারে পাওয়া যেতে পারে বলেই ধারণা করছেন বাজার গবেষকেরা। এদিকে আইপ্যাড ৫ ঘোষণা দেওয়ার আগেই ১০ জুন থেকে ১৪ জুন ওয়ার্ল্ডওয়াইড ডেভেলপার্স কনফারেন্স নামের বার্ষিক অনুষ্ঠানটির আয়োজন করতে পারে অ্যাপল। এ অনুষ্ঠানে আইওএস অপারেটিং সিস্টেমের নতুন সংস্করণের ঘোষণা আসতে পারে। এর পরপরই হয়তো আবারও একঝাঁক অ্যাপল পণ্য বাজারে আনার ঘোষণা দিতে পারেন অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী টিম কুক।
অবশ্য বাজার গবেষকেরা ধারণা করলেও অ্যাপল আনুষ্ঠানিকভাবে এ বিষয়ে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রকাশিত সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইপ্যাড ও আইফোনের পরবর্তী সংস্করণ তৈরির কাজে হাত দিয়েছে অ্যাপল। অ্যাপলের নতুন সংস্করণের ট্যাবলেট কম্পিউটারের নাম হতে পারে আইপ্যাড ৫ ও স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে ‘আইফোন ৫ এস’। এদিকে প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন, প্রযুক্তিপণ্যের বাজারে অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর পণ্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতার মুখে পড়তে হচ্ছে অ্যাপলকে। বাজারের চাহিদা অনুসারে এবারের পণ্যগুলোতে নতুনত্ব রাখতে পারে অ্যাপল কর্তৃপক্ষ।
বিস্তারিত পড়ুন »

বহুল আলোচিত মোজিলা ফায়ারফক্স স্মার্টফোন আসছে জুনে !!

0 মন্তব্য(গুলি)
বহুল আলোচিত মজিলা এ বছরের জুন মাসে তাদের ফায়ারফক্স অপারেটিং সিস্টেম-চালিত স্মার্টফোনগুলো বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নয়টি দেশে ছাড়া হবে এই স্মার্টফোন। দেশগুলো হলো ব্রাজিল, কলাম্বিয়া, হাঙ্গেরি, মেক্সিকো, মন্টেনিগ্রো, পোল্যান্ড, সার্বিয়া, স্পেন ও ভেনেজুয়েলা। সম্প্রতি অল থিংস ডির একটি মোবাইল সম্মেলন অনুষ্ঠানে মজিলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গ্যারি কোভাকস জানিয়েছেন, জুনে প্রথমে পাঁচটি দেশে স্মার্টফোনগুলো ছাড়া হবে। পরবর্তীকালে এ বছরের মধ্যে অবশ্যই সেগুলো নয়টি দেশে পাওয়া যাবে।
অবশ্য এখন পর্যন্ত এদের কোনোটিই বাজারে আসেনি। মজিলা ওএস চালিত স্মার্টফোন বাজারে আনার জন্য জেডটিই ও অ্যালকাটেলের সঙ্গে চুক্তি করেছে। মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে জেডটিই অবমুক্ত করে ‘জেডটিই ওপেন’ এবং অ্যালকাটেল অবমুক্ত করে তাদের এন্ট্রি-লেভেল স্মার্টফোন ‘অ্যালকাটেল ওয়ান টাচ ফায়ার’। সনিও আগামী বছর তাদের ফায়ারফক্স চালিত স্মার্টফোন বাজারে আনার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যেই তাদের বাজেট হ্যান্ডসেট ‘এক্সপেরিয়া ই’-এর জন্য ফায়ারফক্স ওএস অবমুক্ত করেছে।
ফায়ারফক্স ওএস হচ্ছে এইচটিএমএল ৫ নির্ভর এবং পুরোপুরি মুক্ত সফটওয়্যার।তাই জেডটিই ব্যবহারকারীরা তাদের যন্ত্রে বিভিন্ন ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন চালাতে পারবে। শুধু তা-ই নয়, ডেভেলপাররা ওপেন সোর্সটি ইচ্ছামতো পরিবর্তন এবং পরিবর্ধনও করতে পারবে। তা ছাড়া এতে নতুন নতুন সুবিধা ও কনটেন্টও থাকবে। তবে স্মার্টফোনগুলোর দামের ব্যাপারে কোনো কিছু জানা যায়নি।
বিস্তারিত পড়ুন »

দেখুন প্রথম বাংলাদেশী সামাজিক ওয়েবসাইটI তারপর আপনার বন্ধুদের সঙ্গে চ্যাট করুন এবং নিজেকে উপভোগ করুন

0 মন্তব্য(গুলি)
দেখুন প্রথম বাংলাদেশী ডেটিং ওয়েবসাইটI তারপর আপনার বন্ধুদের সঙ্গে চ্যাট করুন এবং নিজেকে উপভোগ করুন
বর্তমান ডিজিটাল যুগেসোশ্যাল নেটওয়ার্কিং তথা সামাজিক যোগাযোগ একটি উল্লেখ যোগ্য বিষয়। এতে বিস্মিত হবার কিছু নেই। মানুষ সামাজিক জীব। প্রকৃতিগত ভাবে এদের সমাজে বাস করে সবার সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলতে হয়। আর সমাজ জীবনের এমন একটি গুরুত্বপুর্ন বিষয় যেখানে কয়েকটা কবুতর কিংবা হাতের লেখা কয়েকটি চিঠির উপর নির্বরশীল ছিল সেখানে বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগে এই গুরুত্বপুর্ন বিষয়টা অনেকটা ইলেক্ট্রনিক ও প্রযুক্তি নির্ভর যেমন-মোবাইল,এসএমএস,মেইল ইত্যাদি।কালের বিবর্তনে মানুষ যোগাযোগের মাধ্যম সহজ থেকে সহজতর গুলো ব্যবহার করছে।আর যোগাযোগের এমন একটি সহজতর মাধ্যম হল সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট। এই মাধ্যম ব্যবহার করে বিশ্বের ঊন্নত দেশগুলোর তাদের যোগাযোগকে সম্পূর্ন প্রযুক্তিনির্ভর করে ফেলেছে।সাথে সাথে বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশগুলো পিছিয়ে নেইতাদের যোগাযোগের উন্নয়নে।যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে অনেক গুলো জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট রয়েছে। এসব সাইট প্রায়ই বিদেশীদের নিয়ন্ত্রনেচলে। জাতি হিসেবে সবার আলাদা কতগুলো বৈশিষ্ট রয়েছে। আর তাই আমাদের দেশের কয়েকজন প্রযুক্তিপ্রেমী তরুণ বাংলাদেশীদের জন্য


এখানে ক্লিক করুন ওয়েবসাইট  দেখুন 


নামে আলাদা একটি নেটওয়ার্কিং সাইট তৈরি করেছে। এই সাইটটির মাধ্যমে সব বাংলাদেশী লোকেরা তাদের নিজস্ব সং স্কৃতিতে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারবে।এই সাইটটিতে জনপ্রিয় সামাজিক সাইটের গুরুত্বপুর্ন কতগুলো বৈশিষ্টের মিল থাকলেও বিশেষকতগুলো বৈশিষ্ট এই সাইটকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে।
এই সাইটের ব্যবহার কারি তাদের মত করে প্রোফাইল তৈরির পাশাপাশি যেসব সুবিধা ব্যবহারকরতে পারবে সেগুলো হল-লাইভ চ্যাট,ছবি ও ভিডিও শেয়ার,আলাদা গ্রুপ তৈ্রি ওপছন্দের গ্রুপ এ জয়েন,ব্লগিং এবং গেমস ইত্যাদি। এই সাইটি এখনো নতুন।আগামীতেআরো নতুন নতুন ফিচার যোগ করার কাজ এগিয়ে চলেছে।এই সাইটটি সামাজিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে সকল বাংলাদেশীদের জন্য গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করতেপারবে বলে আশাবাদী।
বিস্তারিত পড়ুন »

ওয়াই-ফাই কে ডিঙিয়ে ‘লাই-ফাই’ ইন্টারনেট চলবে এখন লাইটের আলোর থেকে।

0 মন্তব্য(গুলি)
সম্প্রতি জার্মানির গবেষকেরা দ্রুত গতিতে তথ্য স্থানান্তরের নতুন একটি পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন। তাঁদের দাবি, ‘লাই-ফাই’ নামের তথ্য স্থানান্তর পদ্ধতিতে বর্তমানের ওয়াই-ফাইয়ের তুলনায় শত গুণ দ্রুত গতিতে তথ্য স্থানান্তর করা সম্ভব। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে টেলিগ্রাফ অনলাইন।
বার্লিনের ফ্রানহফার ইনস্টিটিউটের গবেষকেরা জানিয়েছেন, লাইট এমিটিং ডায়োড বা এলইডি ব্যবহার করে প্রতি সেকেন্ডে তাঁরা ৮০০ মেগাবিট গতিতে তথ্য স্থানান্তর করতে সক্ষম হয়েছেন। এ পদ্ধতিতে এলইডি ব্যবহার করে ডিজিটাল তথ্যের সংকেত পাঠানো হয়। একটি লাইট সেন্সর এলইডি থেকে পাঠানো তথ্য শনাক্ত করতে পারে, যা পরে কম্পিউটারে প্রসেসিং করা সম্ভব হয়। গবেষকেরা এ পদ্ধতিটির নাম দিয়েছেন ‘লাই-ফাই’।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, লাই-ফাই ব্যবহার করে হাই-ডেফিনেশন মানের চলচ্চিত্রও এক মিনিটেই ডাউনলোড করা সম্ভব। আর বাড়ির প্রতিটি বৈদ্যুতিক বাতিকে লাই-ফাই প্রযুক্তির রাউটার হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে, যা স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটে তারবিহীন প্রযুক্তির ইন্টারনেট হিসেবে কাজ করতে পারে।
জাপানের টোকিওতে অনুষ্ঠিতব্য ফাইবার অপটিকস এক্সপোতে লাই-ফাই প্রযুক্তি প্রদর্শন করতে পারেন জার্মানির গবেষকেরা।
বিস্তারিত পড়ুন »

‘টাইম মেশিন’ উদ্ভাবন ও নিবন্ধনের দাবি করেলেন ইরানের এক তরুণ বিজ্ঞানী

0 মন্তব্য(গুলি)
সম্প্রতি ২৭ বছর বয়সী ইরানের তরুণ বিজ্ঞানী আলী রাজেকি ‘টাইম মেশিন’ উদ্ভাবন ও নিবন্ধনের দাবি করেছেন। তিনি এমন একটি যন্ত্র উদ্ভাবনের দাবি করেছেন, যা ব্যবহার করে কোনো ব্যক্তি তার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে জানতে পারবে।
কমপক্ষে পাঁচ বছর এবং সর্বোচ্চ আট বছর পরে কী হবে, সে সম্পর্কে যন্ত্রটি প্রায় নির্ভুল তথ্য দেবে বলে আলী রাজেকি দাবি করেছেন। তার দাবি, অনেকগুলো জটিল গণনাপ্রণালীর মাধ্যমে যন্ত্রটি ৯৮ শতাংশ সঠিক তথ্য দিতে সক্ষম। যন্ত্রটি স্পর্শ করার সাথে সাথে যন্ত্রটি স্পর্শকারীর ভবিষ্যত তথ্য সম্বলিত একটি প্রিন্টেড কপি দেয়।
আলী রাজেকির দাবি। “এ মেশিনটি কোন দেশের ভবিষ্যতের কোন অপ্রাত্যাশিত ঘটনার বছরও অবলিলায় বলে দিবে “।

তবে বর্তমানে কথিত এই টাইম মেশিনের বাণিজ্যিক উৎপাদন না করার কারণ বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ” আমরা এখনই এটির প্রটোটাইপ চালু করছি না, এতে চিন এ যন্ত্রের আইডিয়া চুরি করতে পারে। দেখা যাবে, এক রাতেই তারা কয়েক কটি যন্ত্র তৈরি করে ফেলেছে!”
তবে কথিত এই টাইম মেশিনের জন্য আমাদের আরও পাঁচ থেকে আট বছর অপেক্ষা করতে হবে, যাতে মেশিনটির বর্তমানের ভিবিষ্যত বাণী সত্য হচ্ছে কি না তা নিরূপণ করা যায়। যেমনটা আগে বলা হয়েছে, এই মেশিনটি সর্বোচ্চ আট বছর পরে কী হবে তা বলে দিতে সক্ষম।
তবে ইরানের বিজ্ঞান,গবেষণা ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপমন্ত্রী মুহাম্মদ মেহদিনেজাদ নুরি রাষ্ট্রীয় উদ্ভাবন কেন্দ্রে ‘টাইম মেশিন’ নিবন্ধনের খবর নাকচ করেছেন। তিনি বলেন, “যে কেউ বৈজ্ঞানিক উদ্ভাবনের দাবি করতে পারেন। কিন্তু দেশে এ ধরনের উদ্ভাবন নিবন্ধনের জন্য সুস্পষ্ট আইনি প্রক্রিয়া আছে এবং নিবন্ধনের জন্য বৈজ্ঞানিক প্রমাণপত্র প্রয়োজন হয়”।
বিস্তারিত পড়ুন »

মৃত্যুর পরও অনলাইন তথ্য হারাবে না। পাবে উত্তরাধিকারী !!!!!

0 মন্তব্য(গুলি)
কেউ মারা গেলে তার রেখে যাওয়া স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি উত্তরাধিকার সূত্রে আরেকজন পান। কিন্তু ডিজিটাল এই যুগে মানুষ অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, নথি, ছবি, অ্যাকাউন্ট নাম্বারসহ নান গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জমা রাখেন ইয়াহু, জিমেইল, টুইটার, মাইস্পেস, গুগল প্লাস, ফেইসবুকসহ নানা সামাজিক যোগাযোগ সাইটে। কিন্তু মারা গেলে কিংবা কোন কারণে অ্যাকাউন্টটি ব্যবহার না করলে তখন তার মূল্যবান তথ্যাদির কি হবে?এই ভাবনা থেকেই গুগল অ্যাকাউন্ট খোলার সময় ব্যক্তির অনুপস্থিতিতে কাউকে নির্বাচিত (উত্তরাধিকারী) করার সুযোগ করে দিয়েছে।

গুগল কর্তৃপক্ষ ব্যক্তির অনুপস্থিতিতে বিশ্বস্ত কোনো বন্ধু অথবা পারিবারিক সদস্যকে তার সংরক্ষিত তথ্যের উত্তরাধিকারী নির্ধারণের পরামর্শ দেয়। ব্যক্তি চাইলে একটি নির্দিষ্ট সময় পর তার ডকুমেন্ট  চিরতরে মুছে ফেলতেও পারেন- এ সুযোগও দেওয়া হয়েছে।
অ্যাকাউন্ট ব্যবহার না করার কারণ যাই হোক, গুগল বলছে, “আমরা আপনার তথ্যের ভাগ্য নির্ধারণে আপনাকে সুযোগ করে দিচ্ছি।”
এজন্য গুগল চালু করেছে ‘ইন্যাক্টিভ অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার’ টুল। গুগল অ্যাকাউন্টে এ টুলটি রয়েছে।
গুগল ঠিক কতো দিন পর ব্যক্তির রেখে যাওয়া তথ্য ‘ব্যবস্থাপনা’ করবে তা ব্যবহারকারীকে জানানোর নির্দেশ দেয়। ক্যালিফোর্নিয়া ভিত্তিক একটি ইন্টারনেট জায়ান্ট অ্যাকাউন্ট খোলার সময় ব্যক্তির উল্লেখিত ওই নির্দিষ্ট সময় শেষ হওয়ার আগে ই-মেইল করে মনে করিয়ে দেবে।
ব্যবহারকারীর মৃত্যুর পর তার ডিজিটাল অধিকার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে তেমন কোনো আইন নেই। বরং কেউ মৃত ব্যক্তির রেখে যাওয়া সংরক্ষিত তথ্য চাইলে তাকে আইনি ঝামেলায় পড়তে হয়।
মানুষ দিন দিন ইন্টারনেট নির্ভর হয়ে পড়ছে। সেজন্যই গুগলের এমন অভিনব উদ্যোগ।

তথ্যটি নেওয়া  একটি আনলাইন নিউজ পেপার থেকে.

বিস্তারিত পড়ুন »

পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট অ্যান্টেনা

0 মন্তব্য(গুলি)
আরো একবার স্বাগতম আজব টেকনোলজি এর খবর নিয়ে আমি আজব টেক। আজকে একটি আজব তথ্য নিয়ে এসেছি যা হচ্ছে ভারতীয় বিজ্ঞানীরা ক্ষুদ্রাকৃতির অ্যান্টেনা উদ্ভাবন করেছে। প্রযুক্তিটি পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষুদ্রাকৃতির এমন দাবি করছে এর উদ্ভাবকরা।
ভারতের মেসরার বিড়লা ইন্সটিটিউট অব টেকনোলোজি’র শিক্ষাব্যবস্থাপনা সদস্য প্রফেসর শ্রীকান্ত পাল এবং তার গবেষণাকর্মের সহযোগী স্কলার ম্রিনময় চক্রবর্তী মিলে অ্যান্টেনাটি ‌উদ্ভাবন করেছে। প্রযুক্তিটির বিশেষত্ব সম্পর্কে তারা বলেন এটি পৃথিবীর সবচেয়ে চমকপ্রদ, শক্তিক্ষম অধিক-সম্প্রসারিত ব্যান্ড পরিকল্পক যা বিভিন্ন ডোমেইনের মধ্যে থেকে আবাসস্থল এবং মেলেটারি ‍অ্যাপলিকেশন খুঁজতে সক্ষম।
এই(ইউডব্লিউবি) প্রযুক্তি সুবিশাল ডাটা নিয়ে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের গতিশীল অবস্থা নিয়ে আসছে। আরও বলা হয় ওয়্যারলেস পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্কস (ডব্লিউপেনস) পরিকল্পনায় নিয়ে স্বল্প বিস্তারণের পরিকল্পনা হয়েছে। বিআইটি-মেসরার পিএইচডি শিক্ষার্থী বলেন আমাদের এ উদ্ভাবনার উচ্চতা ১১ মিমি. এবং চওড়া ১৪ মিমি. যা বিশ্বের সবচেয়ে নুন্যতম আকার এবং সীমাতিরিক্ত ব্যান্ডউইথ মাত্রা ১০:১ এর চেয়ে বেশি।
মূলত তার থেকে মানুষকে মুক্ত করা এবং আকৃতি হ্রাস করা এ পরিকল্পনার অভীষ্ট লক্ষ্য যাতে যেকোনো বক্র পৃষ্ঠে ছড়িয়ে যেতে পারে। এছাড়া দামেও এটি স্বস্তা। এতে ব্যবহৃত উপাদানের মধ্যে আছে কমদামি উন্নয়নকৃত ফাইবার প্লাস্টিক।
প্রসঙ্গত, পল যুক্তরাজ্যের বার্মিংহাম ইউনিভার্সিটিতে ২০১০ থেকে ২০১৪ সালের জন্য রেডিও জ্যোতিবিজ্ঞানী বিষয়ক গবেষণাকর্মের সঙ্গে আছেন।
বিস্তারিত পড়ুন »

এবার রাস্তাঘাটে চলাফেরায় নিরাপত্তা দিবে ফাইবার অপ্টিক ভেস্ট

0 মন্তব্য(গুলি)
অন্ধকারে রাস্তাঘাটে চলাফেরায় নিরাপত্তা দিবে ফাইবার অপ্টিক ভেস্ট। অন্ধকারে যখন ব্যস্ত রাস্তায় সাইকেল আরোহীরা এবং সাধারণ পথচারীরা চলাচল করে তখন তারা যাতে গাড়ী চালকদের চোখে পড়ে বা দৌড়বিদরা যখন রাস্তায় আনুশীলন করে তখন তারা দৃশ্যমান হয়ে থাকতে পারাটা তাদের সচেতনতা। এসব অবস্থায় গাড়ী চালকদের সতর্ক করতে আমেরিকান কিকস্টারটার নামক একটি কোম্পানি নিয়ে এলো ফাইবার অপটিক সেফটি ভেস্ট।

The Noxgear Tracer360 নামের পোশাকটি শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা সব ঋতুর উপযোগী করে বানানো হয়েছে। অনেক ভোরে কুয়াশাচ্ছন্ন সকালে বা রাতের অন্ধকারে কিংবা বৃষ্টিতে কিংবা বরফের মধ্যে এটি আলো বিচ্চুরন করবে । বিভ্রান্ত চালকদের সতর্ক সংকেত দিতে ৩৬০ ডিগ্রী আলোকোজ্জ্বল পপ, ব্লিঙ্ক এবং বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়েছে এটিতে। এটি পথচারীর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা বাহন।
গাড়ীর হেডলাইট যখন এটার উপর পতিত হবে তখন ও এটি বিভিন্ন রঙের আলো বিচ্চুরণ করবে।
ক্লিপ বগলস বেল্ট ব্যবহার করে বেস্টটি বানানো হয়েছে ফলে চলন্ত অবস্থায় এটি নির্দিষ্ট স্থানে অবস্থান করে। night ultimate Frisbee গেম দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে অপটিক ভেস্টটি বানিয়েছে কোম্পানিটি। নক্সগিয়ার টীমটি একটি আলোকিত টর্চ ও বানিয়েছেন, সেটাও গেম এ দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে!
এই সেফটি ভেস্টটি পেতে হলে কিকস্টারটার এ অগ্রিম অর্ডার দিয়ে রাখতে হবে। $৫৭ডলারে পাওয়া যাবে এই সেফটি ভেস্টটি। আর টর্চটি পাওয়া যাবে $৪৫ ডলারে।
বিস্তারিত পড়ুন »

ওয়ালটন আনছে অ্যান্ড্রয়েড ৪.২ চালিত ৪.৫ ইঞ্চি পর্দার Primo H2 !

0 মন্তব্য(গুলি)

Walton Primo H2 স্মার্টফোনটিতে থাকছে ৪.৫” qHD স্ক্রিন ।
১.২ গিগাহার্টজ কর্টেক্স এ৭ প্রসেসর সমৃদ্ধ স্মার্টফোনটিতে আরো থাকছে ১ গিগাবাইট র‍্যাম এবং ৪ গিগাবাইট রম।
মেমোরি কার্ড ব্যাবহার করা যাবে ৩২ জিবি পর্যন্ত।


অ্যান্ড্রয়েড ৪.২ জেলীবিন চালিত Primo H2 এ থাকছে ডুয়েল সিম ডুয়েল স্ট্যান্ডবাই সুবিধা। যাতে ৩জি সংযোগও ব্যবহার করা যাবে।
Primo H2 স্মার্টফোনটির পিছনে থাকছে ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। আর ভিডিও কল করার জন্য সামনে থাকছে ৩  মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।
Primo H2 এ ব্যাটারি আছে ২০৫০ mAh ক্ষমতার।
বিস্তারিত কনফিগারেশন দেখুন

*** Specifications :

>> Network standard :
  • Band: GSM 850/900/1800/1900 MHz, UMTS 2100 MHz
  • Network speed: GPRS / EDGE/ 3G / HSDPA / HSPA+
  • Network type: dual card dual standby, UMTS, GSM
  • HSDPA: Category 24, 42.2Mbps
  • HSUPA: Category 7, 11.5Mbps
>> Smart phone :
  • Operating system: Android OS 4.2 (Jelly Bean)
  • Number of cores: Quad-core
  • CPU: 1.2 GHz Cortex A7
  • GPU: PowerVR SGX 544
>> Memory :
  • RAM: 1 GB
  • Internal memory: 4 GB
  • External Memory: Up to 32 GB expandable (SD card)
>> Display :
  • Screen Size: 4.5”
  • Screen type: Full Angle View IPS (Support 16.7M colors)
  • Resolution: qHD (960 X 540) pixels
  • Gorilla Glass: 1st generation
  • Touch type: capacitive touch (Five fingers multi-touch)
>> Camera :
  • Front: 3.0 mega pixels
  • Rear: 8.0 mega pixels with auto focus and face detector
  • Full high definition (1080P) video recording
>> Sensor :
  • Compass, Accelerometer (3D), Light Sensor, Orientation Sensor, Proximity,
>> GPS module: GPS with A-GPS network-assisted GPS navigation function
>> FM Radio : Yes (with recording)
>> Connectivity :
  • Bluetooth: BT4.0, Low Energy (LE)
  • Wi-Fi: 802.11b/g/n, support WIFI router, WAPI
  • USB: Micro USB V2
>> Battery capacity: 2050 mAh
>> Phone Size: 132 × 68 × 10.5 mm
এছাড়া আরো থাকছে জিপিএস, ওয়াইফাই, ব্লুটুথ, প্রক্সিমিটি সেন্সর, এক্সেলেরোমিটার, অরিয়েন্টেশন সেন্সর এবং কম্পাস।
বিস্তারিত পড়ুন »

সূর্যের সবচেয়ে বড় সৌর আকস্মিক বিস্ফোরণ ঘটে গেল!

0 মন্তব্য(গুলি)
এই বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী সৌর আকস্মিক বিস্ফোরণ এপ্রিলের ১১ তারিখ ঘটে গেল। এটি পৃথিবীতে অস্থায়ী রশ্নি বিচ্ছুরণ করেছে । নাসার অফিস থেকে জানানো হয়- “সৌর আকস্মিক বিস্ফোরণটি ঘটেছে এপ্রিলের ১১ তারিখের ৩:১৬AM এ (পশ্চিম ইউএস এর সময় অনুযায়ী )। M6.5 ক্লাস নাম দিয়ে সূর্য ঝটিকা হিসেবে এটিকে নিবন্ধন করা হয়েছে। এটি CME (coronal mass ejection) হিসেবে অধিক গরম সৌর প্লাজমার সাথে মিশে গেছে ।
” নাসা মুখপাত্র কারেন ফক্স বিবৃতিতে বলেন-”২০১৩ সালের এটি সবচেয়ে শক্তিশালী সৌর আকস্মিক বিস্ফোরণ”। তিনি আরও বলেন- “সৌর আকস্মিক বিস্ফোরণের সংখ্যা দিনে দিনে বৃদ্ধি পাওয়াটা স্বাভাবিক ব্যাপার এই সময়ের জন্য। ” নাসার সূর্য পর্যবেক্ষনকারী Solar Dynamics Observatory দৃশ্যটি ধারণ করেন। নিচে দেখুন-
অথবা নিচের লিঙ্কে দেখুন-
http://www.space.com/20613-strong-solar-flare-erupts-towards-earth-video.html
এই এম ক্লাস সৌর আকস্মিক বিস্ফোরণটি এক্স-ক্লাস আকস্মিক বিস্ফোরণ এর চেয়ে ১০ মিনিট কম শক্তিশালী। এখনো পর্যন্ত বিস্ফোরিত রশ্নির মধ্যে এম ক্লাস ই সবচেয়ে শক্তিশালী। ফক্স বলেন- মহাকাশ আবহাওয়া মাপার যন্ত্র NOAA এর মতে- সৌর আকস্মিক বিস্ফোরণটি একটি ছোট রশ্নি ছোড়ে পৃথিবীর সাথে যোগাযোগ করে যা আর২(R2) (স্কেল আর২-আর৫ এর মধে) ইভেন্ট নামে নিবন্ধিত হয়। ছবিতে ১৩১ থেকে ১৭১ Angstrom তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলোর সংমিশ্রণ
দেখা যাচ্ছে-  এই সৌর আকস্মিক বিস্ফোরণটি আলোড়ন তৈরি করেছে । পৃথিবীকে যখন সরাসরি টার্গেট করে তখন, প্রধান সৌর আকস্মিক বিস্ফোরণ এবং CME কিছুটা আতঙ্কে রাখতে পারে নভোচারী আর উপগ্রহের কক্ষপথকে। এগুলো GPS (Global Positioning System) ন্যাভিগেশন এবং যোগাযোগ স্যাটেলাটের সংকেত, কিছু বিমান সংকেত , জাহাজের সংকেত এবং রেডিও সংকেতে হস্তক্ষেপ করতে পারে। এমনকি পৃথিবীর শক্তি কেন্দ্রকেও বিকল করে দিতে পারে।
“এর অসংখ্য আলোর ফ্লাস যা রেডিও তরঙ্গ থেকে গামা রশ্নি সবকিছুকেই ঢেকে দেয়। এক বিলিয়ন এটোম বোমা সমান হবে এদের শক্তি।”- নাসার হেলিপিজিক্স বিভাগের পরিচালক এলেক্স ইয়ং এর মতে। ফক্স এর মতে- নাসার এই CME টি পৃথিবীর জন্য একটি সতর্ক সংকেত বলে মনে করেন পর্যবেক্ষকগন। অন্যান্য সৌর পর্যবেক্ষন দলগুলো সূর্যকে প্রতিনিয়ত পর্যবেক্ষন করে যাচ্ছে।
বিস্তারিত পড়ুন »

‘ওয়ার্ল্ড মিশন ২১’ এর ৭” ট্যাবলেট মাত্র ১২,৫০০ টাকায় !!!

0 মন্তব্য(গুলি)
দেশীয় ব্র্যান্ড ‘ওয়ার্ল্ড মিশন ২১’ সম্প্রতি বাজারে এনেছে অ্যান্ড্রয়েড ৪.০.৪ আইসিএস চালিত ‘ট্যাব ২১’। প্রাপ্ত তথ্যমতে খুব দ্রুতই নাকি তাদের প্রথম লট শেষ হয়ে গেছে।
‘ট্যাব ২১’ ট্যাবটিতে রয়েছে ৭” (৬০০*১০২৪ পিক্সেল) ক্যাপাসিটিভ টাচ ডিসপ্লে এবং ১.৫ গিগাহার্টজ কর্টেক্স এ১০ প্রসেসর। ডিভাইসটিতে র‍্যাম আছে ৫১২ মেগাবাইট এবং রম ৪ গিগাবাইট। স্টোরেজ বৃদ্ধি করার জন্য আছে মাইক্রোএসডি মেমোরি কার্ড স্লট। ডুয়েল ক্যামেরা সুবিধার ডিভাইসটিতে রেয়ার ক্যামেরা আছে ৩ মেগাপিক্সেল। আর ব্যটারি আছে ৪,০০০ এমএএইচ ক্ষমতার।
ডিভাইসটিতে একটি সিম কার্ড স্লটও আছে যার মাধ্যমে GSM সুবিধার সংযোগ ব্যাবহার করা যাবে। সাথে সাথে কথা বলা বা মেসেজ আদান প্রদান করার সুবিধাও পাওয়া যাবে ডিভাইসটি দিয়ে। কথা বলার জন্য এতে আছে বিল্ট ইন মাইক এবং লাউডস্পিকার। আরো আছে ওয়াইফাই এবং ব্লুটুথ। ‘ওয়ার্ল্ড মিশন ২১’ এই ট্যাবটি বিক্রি করছে মাত্র ১২,৫০০ টাকায়।
বিস্তারিত পড়ুন »

বৈশাখের এই উপহার : দেশের প্রথম সার্চ ইঞ্জিন পিপীলিকা

0 মন্তব্য(গুলি)
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো তৈরি হয়েছে বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই কাজ করতে সক্ষম সার্চ ইঞ্জিন। ‘পিপীলিকা’ নামে সার্চ ইঞ্জিনটি তৈরি করেছে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের একদল শিক্ষার্থী।
পিপীলিকার প্রকল্প পরিচালক হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল এবং মুখ্য গবেষক ও টিম লিডার হিসেবে কাজ করেছেন মো. রুহুল আমীন সজিব। সহযোগিতায় ছিল বেসরকারি মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ফোন আইটি বিভাগ।
এটি আসন্ন বাংলা নববর্ষের জন্য শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বাংলা জাতির জন্য উপহার বলে উল্লেখ করেছেন প্রকল্পের সংশ্লিষ্টরা।
বুধবার টিম লিডার মো. রুহুল আমীন সজিব বাংলানিউজকে বলেন, “আপাতত এটি বেটা ভার্সন আকারে ছাড়া হয়েছে। এতে যে কেউ পরামর্শ দিতে পারেন। প্রতিনিয়ত এর বৈশিষ্ট্য ও ফাংশন আপডেটের কাজ চলছে।”
তিনি জানান, ১৩ এপ্রিল পিপীলিকা উদ্বোধন করা হবে। শাবিপ্রবির ১১ জন ডেভেলপার মিলে এটি তৈরি করেছেন। তারা হলেন- মিশু, তালহা, তালহা ইবনে ইমাম, তৌহিদ সাজ্জাদ, আসিফ, বাকের, অপু, ফরহাদ আশিষ এবং মাকসুদ। এছাড়াও ৩০ জন শিক্ষার্থীর থিসিসের ওপর ভিত্তি করে এর প্রজেক্ট তৈরি করা হয়েছে।
পিপীলিকার বেটা ভার্সন অনুসন্ধান করে জানা গেছে, এই উন্মুক্ত ওয়েব সার্ভিসটি সারাদেশের সাম্প্রতিক গ্রহণসাধ্য তথ্য অনুসন্ধান করতে সহায়তা করে। এটি দেশের প্রধান বাংলা ও ইংরেজি পত্রিকাগুলোর সংবাদ, বাংলা ব্লগ, বাংলা উইকিপিডিয়া ও সরকারি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্লেষণ ও সংরক্ষণ করে।
সজিব আরও জানান, ইতোপূর্বে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনগুলোর কোনোটিতেই বাংলা ভাষার উপর তেমন গুরুত্বারোপ করা হয়নি। তাই পিপীলিকায় বাংলা তথ্য বিশ্লেষণ ও অনুসন্ধানের উপর গুরুত্ব দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।
পিপীলিকায় তথ্য অনুসন্ধানের ৪টি ভিন্ন ধরনের সার্চ সুবিধাগুলো হলো- সংবাদ অনুসন্ধান, ব্লগ অনুসন্ধান, বাংলা উইকিপিডিয়া অনুসন্ধান ও জাতীয় ই-তথ্যকোষ। এর সংবাদ অনুসন্ধানও কয়েকটি ভাগে বিভক্ত- সাধারণ সার্চ, স্থানভিত্তিক সার্চ ও শ্রেণীভিত্তিক (ক্যাটাগরি) সার্চ। তবে স্থানভিত্তিক ও ক্যাটাগরি সার্চ এখন শুধু বাংলার জন্য উন্মুক্ত।
টিম লিডার সজিব বলেন, “পিপীলিকার বাংলা সার্চের জন্য আমাদের নিজস্ব একটি বাংলা অভিধান ব্যবহার করা হয়েছে। যদি ব্যবহারকারী কোনো শব্দের ভুল বানান দেন, তাহলে পিপীলিকা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সঠিক বানান খুঁজে নিয়ে সেই নতুন শব্দ দিয়ে অনুসন্ধান চালায়, ফলাফল দেয় এবং সঙ্গে সঙ্গে ব্যবহারকারীকে জানিয়ে দেয় তার কোন শব্দের বানান ভুল ছিল, সঠিক কোন শব্দ দিয়ে অনুসন্ধান চালানো হয়েছে।”
ব্যবহারকারী চাইলে পরে সেই ভুল শব্দ দিয়েই আবার অনুসন্ধান চালাতে পারেন। ইংরেজি সার্চের ক্ষেত্রে অভিধানটি ব্যবহার করা হয়নি বলে জানান তিনি।
স্থানভিত্তিক সার্চের ক্ষেত্রে কোনো ব্যবহারকারী যদি সার্চবক্সে কোনো জেলার নাম ইংরেজিতে লেখার চেষ্টা করেন, তাহলে পিপীলিকা তাকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাংলায় ওই স্থানের নাম সাজেশন হিসেবে দেয়ার চেষ্টা করবে। ব্যবহারকারী যদি শুধু স্থানটির নাম দিয়ে অনুসন্ধান করেন, তাহলে পিপীলিকা তার ফলাফল প্রকাশের সাধারণ পদ্ধতিটি পরিবর্তন করে একটি বিশেষ পদ্ধতিতে ফলাফল প্রকাশ করবে। তখন সেই জেলার সাম্প্রতিক তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করে কয়েকটি ক্যাটাগরিতে দেখানো হবে, যেমন- অপরাধ, ব্যবসা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, খেলাধুলা, কৃষি,সাস্হ্য তথ্য ইত্যাদি।
তবে এর বর্তমান সংস্করণটি একটি বেটা সংস্করণ, তাই কিছু সমস্যা দেখা যেতে পারে। আমরা মূলত মূল ওয়েবলিংকের ভিত্তিতে ক্যাটাগরি করায় অনেকসময় একই শিরোনামের সংবাদ অনেকবার, অনেকভাবে আসতে পারে। কিন্তু একটু লক্ষ্য করলেই দেখা যাবে যে প্রতিটি সংবাদের ওয়েব লিঙ্ক ভিন্ন ভিন্ন।”
আর ক্যাটাগরিভিত্তিক সার্চের ক্ষেত্রে পিপীলিকায় দেশের খবর,আন্তর্জাতিক, ব্যবসা ও বাণিজ্য, তথ্য ও প্রযুক্তি, বিনোদন ও খেলাধুলা নামে ছয়টি ক্যাটাগরি রয়েছে। রয়েছে।পয়লা বৈশাখের এই উপহার চাইলে ঘুরে আসতে পারেন পিপীলিকার দেশ থেকে- http://pipilika.com/
বিস্তারিত পড়ুন »

মহাবিশ্বের সবথেকে বিস্ময়কর ‘ব্ল্যাক হোল’র খোঁজে বিজ্ঞানীরা

0 মন্তব্য(গুলি)
আজব টেকনোলজি নিয়ে আবারো হাজির হয়েছি চমৎকার আরো কিছু সংবাদ জানাতে। মহাবিশ্বের এক চতুর্থাংশের বেশি জায়গা জুড়ে আছে ব্ল্যাক হোল। এখন পর্যন্ত ব্ল্যাক হোল মহাবিশ্বের সবথেকে বিস্ময়কর একটি। এবার এই বিস্ময়কর ‘ব্ল্যাক হোল’র খোঁজে বিজ্ঞানীরা নেমেছেন মাঠে। রয়টার্স জানিয়েছে, এর রহস্য উদঘাটনের অনেকটাই কাছাকাছি পৌঁছেছেন বিজ্ঞানীরা।
তারা আরো জানিয়েছেন যে ব্ল্যাক হোলের গাঠনিক উপাদান আবিষ্কার করতে পারলেই পদার্থবিজ্ঞানের বিশাল এক রহস্যের দ্বার খুলে যাবে। বিজ্ঞানীরা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে কসমিক রশ্মি নিয়ে গবেষণা করার সময় কিছু পজিট্রন কণা আবিষ্কার করেন, যা ধারণা করা হচ্ছে ব্ল্যাক হোল থেকে আগত। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা এবং বাস্তব এক নাও হতে পারে।

গবেষণা প্রকল্পের প্রধান ইউরোপ এবং যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক থেকে স্যামুয়েল টিং জানান, এখন সার্ন রিসার্চ সেন্টার নির্মিত এএমএস পার্টিকল ডিটেক্টরের মাধ্যমে কয়েক মাসের মধ্যেই নির্ণয় করা যাবে এই নতুন ধরনের পজিট্রন কণাগুলোর উৎস কি। তিনি আরও বলেন, এমনও হতে পারে যে, এগুলো পালসার নামের নিউট্রন-জাত নক্ষত্র থেকে এসেছে।
পরিচিত ১৭টি কণার মধ্যে কিছু কাউন্টারপার্ট রয়েছে, যেগুলো অদৃশ্য এবং এদের মাত্রাগুলো (দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, উচ্চতা, সময় প্রভৃতি) অজানা। বিজ্ঞানীরা আশাবাদী এই কৃষ্ণ বস্তুর রহস্য বের করতে পারলে এমন হাজারো প্রশ্নের জবাব পাওয়া যাবে। সেই সঙ্গে মহাবিশ্বের একটি বড় অংশ জুড়ে থাকা রহস্যঘেরা ডার্ক এনার্জি সম্পর্কেও অনেক তথ্য জানা যাবে। যা পরবর্তী গবেষণার কাজে আবারো সুত্র হিসাবে ব্যবহার করা হবে।
বিস্তারিত পড়ুন »
 
© 2013 টেক মাস্টার , ডিজাইন করেছেন নুরে করিম শুভ , কপিরাইটার © ২০১২-২০১৬ শুভ কম্পিউটার