মেতে উঠুন প্রযুক্তিবিদ্যের সুরে


*****কুইজ প্রতিযোগিতার বিজেতা লটারির মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে। *****আর টিউন গুলো কতবার পাঠ করা হয়েছে তার মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে।*****আমাদের সাইটে বিজ্ঞাপন দিন।*****



অবশেষে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের দাম কমলো। – ১ মে থেকে কার্যকর।

0 মন্তব্য(গুলি)

প্রতি মেগা বিট ব্যান্ডউইথের দাম আট হাজার টাকা থেকে কমিয়ে
চার হাজার ৮০০ টাকা নির্ধারণ করেছে বিটিসিএল।

বাংলাদেশে টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেডের(বিটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসওএম কলিম উল্লাহ রোববার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ মে থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারসহ (আইএসপি)অন্যান্য উচ্চ ব্যান্ডউইথ গ্রাহকদের জন্য প্রতি এমবিপিএস ব্যান্ডউইথের দাম ৪৮০০ টাকা এবং উচ্চহারে ব্যবহারের পরিমানের উপর শতকরা ১৫ শতাংশ থেকে ৩৫ শতাংশ হারে ছাড় (ডিসকাউন্ট) দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শতকরা ২৫ শতাংশ,  বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ট্রেনিং ও রিসার্চ সেনটার ও সামরিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে শতকরা ৫ শতাংশ এবং সরকারি অফিস এবং আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে শতকরা ৫ শতাংশ হারে বেসিক মাসিক চার্জ (৪৮০০) এর উপর ছাড় দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এছাড়া বিটিসিএলের অন্যান্য লিজড লাইন ও  ইন্টারনেট সংযোগ চার্জ পুনঃনির্ধারণ হয়েছে বলেও জানান বিটিসিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
বিস্তারিত পড়ুন »

যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডের বর্ষসেরা বিজ্ঞানী বাংলাদেশি জামাল উদ্দীন

0 মন্তব্য(গুলি)
যেসব গ্রামে এখনো বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি, সেখানে সৌরবিদ্যুৎই বড় ভরসা। সৌরবিদ্যুতের জন্য বাড়ির টিনের চালে সোলার প্যানেল বসানো গ্রামে এখন আর কোনো নতুন ঘটনা নয়। শুধু প্রত্যন্ত অঞ্চল নয়, পরিবেশ অনুকূল বলে শহরেও অনেক সচেতন মানুষ সৌরবিদ্যুতের ব্যাপারে আগ্রহী। বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিতে সরকারও এদিকে উৎসাহ দিচ্ছে।
সূর্যের আলোকে বিদ্যুৎশক্তিতে রূপান্তর করে সোলার প্যানেল। এই সোলার প্যানেলের ক্ষমতা আরও বাড়ানোর জন্য বিশ্বজুড়ে যেসব গবেষক খেটে চলেছেন, তাঁদেরই একজন বাংলাদেশি বিজ্ঞানী জামাল উদ্দীন। ২০১১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের ‘ইনভেন্টর অব দ্য ইয়ার’ (বর্ষসেরা উদ্ভাবক) পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। সবচেয়ে কার্যকর সৌরকোষ বা সোলার সেল উদ্ভাবনের জন্য এ পুরস্কার পান তিনি। তাঁর পেশাগত পরিচয় হলো তিনি বাল্টিমোরের কপিন স্টেট ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক।

অসংখ্য সৌরকোষের সমন্বয়ে একটি সোলার প্যানেল তৈরি হয়। জামাল উদ্দীনের নেতৃত্বে একটি তরুণ গবেষক দল বিশ্বের সবচেয়ে বেশি কার্যকর সোলার সেল উদ্ভাবন করেছে। সৌরকোষের কার্যক্ষমতাকে তারা ৪৪ দশমিক ৭-এ উন্নীত করেছে। বিখ্যাত বোয়িং কোম্পানির স্পেকট্রোল্যাব ২০০৯ সালে কার্যকারিতা তুলেছিল ৪১ দশমিক ৬-এ। ২০১০ সালেই জামাল উদ্দীন ও তাঁর দল এ রেকর্ড ভেঙে কার্যকারিতা ৪৩ দশমিক ৪ শতাংশে তোলে। জামাল উদ্দীনেরা ২০১২-এর জুলাই মাসে আরেক ধাপ এগিয়ে যান। বাড়িতে ব্যবহূত সাধারণ সোলার প্যানেলের সেলগুলো ১৪ থেকে ২০ শতাংশ কার্যকারিতাসম্পন্ন হয়। জামাল উদ্দীন জানান, বর্তমান প্রেক্ষাপটে সৌরকোষের কার্যকারিতা ৫০ শতাংশ পর্যন্ত তুলতে পারলেই তা এক বিশাল সাফল্য হবে। সে লক্ষ্যেই কাজ করে চলেছেন তাঁরা।
কপিন স্টেট ইউনিভার্সিটির ন্যানো প্রযুক্তিকেন্দ্রে এই গবেষণার কাজে জামাল উদ্দীনকে সহায়তা করেছেন চার শিক্ষার্থী। তাঁরা হলেন আসিফ আহমেদ, জিও টন আর্চার, পপি আক্তার ও সুনীল যাদব। আসিফ ও পপি বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত। জামাল উদ্দীন এই ন্যানো প্রযুক্তিকেন্দ্রের পরিচালক। মার্কিন সেনাবাহিনীর জন্য রাতে দেখার উপযোগী চশমায় (নাইট ভিশন গগলস) ব্যবহারযোগ্য সৌরকোষ তৈরির জন্য গবেষণাটি করেছিল তাঁর দল।
জামাল উদ্দীন জানালেন, সৌরকোষের গবেষণা তাঁরা চালিয়েছেন কম্পিউটার-সিম্যুলেশনের মাধ্যমে। গবেষণাগারে হাতেকলমে সোলার সেল তৈরি করে দেখেননি এখনো। যেটা বোয়িং করেছে। এর কারণ ন্যানো প্রযুক্তিকেন্দ্রে এখনো সে পর্যায়ের সুবিধা নেই। তবে এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ার একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় তাদের উন্নত গবেষণাগারে এ নিয়ে কাজ করার সুযোগ দেওয়ার কথা বলেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ অনুধাবনকেন্দ্রের (নাসা) বিজ্ঞানীরাও জামাল উদ্দীনের উদ্ভাবনের প্রশংসা করেছেন। ফ্লোরিডায় নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টার গোটা যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৩০ জন অধ্যাপককে আমন্ত্রণ করে সৌরশক্তির ব্যবহারের বিষয়ে নতুন ধারণা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিল। জামাল উদ্দীন ছিলেন তাঁদের অন্যতম। সুনীল যাদবসহ কপিনের শিক্ষার্থীরা তাঁর নেতৃত্বে ‘সোলার সেইল’ নামে একটি মহাকাশযানের নকশা তৈরি করেন। এটি নাসার ল্যাংলি গবেষণাগারের বিশেষজ্ঞদের কাছে প্রশংসিত হয়।
ইউনিভার্সিটি অব মেরিল্যান্ডে গবেষণা করার সময় জামাল উদ্দীনের গবেষক দল ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ‘নন ইনভ্যাসিভ’ পদ্ধতিতে রক্তের চিনি মাপার পদ্ধতি উদ্ভাবন করে। এতে চোখে স্থাপন করা কন্ট্যাক্ট লেন্সের মধ্যে একধরনের তরল প্রয়োগ করে চিনির মাত্রা মাপা যাবে। সাধারণত ডায়াবেটিস পরীক্ষা করতে সুচ ফুটিয়ে রক্ত নিতে হয়। তা-ও একবার ফলাফল জানা যায়। কিন্তু জামাল উদ্দীনের উদ্ভাবিত এই পদ্ধতিতে স্রেফ রোগীর কোমরে বাঁধা একটি যন্ত্রের মাধ্যমে যখন-তখন চিনির মাত্রা জানা যাবে।
এ ছাড়া ওই বিশ্ববিদ্যালয়েরই সেন্টার ফর ফ্লুরোসেন্স স্পেকট্রোস্কোপিতে জামাল উদ্দীন মেটাল ইনহ্যানসড ফ্লুরোসেন্স নামের একটি পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন। এতে ক্যানসারের কোষকে অনেক গুণ বড় করে দেখা সম্ভব। এর ফলে কেমোথেরাপি দিয়ে শুধু ক্যানসার আক্রান্ত কোষগুলোকেই বেছে বেছে ধ্বংস করা যাবে। আক্রান্ত হবে না সুস্থ কোষ।
জামাল উদ্দীন ১৯৮৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে স্নাতক এবং ৯০-এ একই বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৯৬-এ জাপানের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। শিক্ষকতা ও গবেষণায় কৃতিত্বের জন্য সম্প্রতি মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটি সিস্টেম তাঁকে এক বছরের জন্য এলকিনস প্রফেসরশিপের জন্য মনোনীত করেছে। ইউনিভার্সিটি অব মেরিল্যান্ডের সাবেক প্রেসিডেন্ট উইলসন এইচ এলকিনসের নামে প্রবর্তিত হয় এ সম্মানজনক পুরস্কার।
গবেষণার পাশাপাশি দেশের সঙ্গে যোগাযোগটা আরও নিবিড় করতে চান জামাল উদ্দীন। বছরের কয়েক মাস বাংলাদেশে এসে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিথি শিক্ষক হিসেবে কাজ করার আগ্রহ রয়েছে তাঁর। দেশে ন্যানো প্রযুক্তি (অতি ক্ষুদ্র বিষয়ের প্রযুক্তি) নিয়ে কাজ করারও ইচ্ছা আছে। এ কাজের জন্য বাংলাদেশে একটি ইনস্টিটিউটও গড়ে তুলতে
বিস্তারিত পড়ুন »

মোবাইলে হুমায়ূন আহমেদের বই পড়ুন……………

0 মন্তব্য(গুলি)
আসসালামুয়ালাইকুম। দেশের যে অবস্থা তাতে অনেকের ভাল থাকার কথা না, তবুও আশা করি
ভাল আছেন।
ধুত্তরি আর ভাল্লাগে না, এত্ত মজার একটা বাংলালিঙ্ক দামে টকশো দেখতেছিলাম .........।আর
তখনি ঘ্যাচাং করে বিদ্যুৎ চলে গেল। ঠিক তেমনি ইন্টারনেট ঘেঁটে আমি দিচ্ছি বাংলালিঙ্ক দামে বাংলা মোবাইলের ইবুকের লিঙ্ক। এখন আপনি শুয়ে শুয়েই আরাম করে পরতে পারবেন বাংলা বই। লাগলে জলদি লইয়া লন বাংলালিঙ্ক দামে দিচ্ছি ।না জানি কবে কোন দামে পাওয়া যায়।
প্রয়াত জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের বাংলা পিডিএফের .jar ফাইল যা মোবাইলের
মাধ্যমে আপনি সহজভাবে পরতে পারেন।
প্রথমেই কিছু বলে নেইঃ
এই বাংলা ইবুকগুলো  যেকোন বাংলা ফন্ট সাপোর্ট করে এমন জাভা মোবাইলে পরতে পারেন।
প্রথমে আপনি  বই ডাউনলোড করুন।  তারপর ডাটা কেব্‌লের  সাহায্যে মোবাইল আর পিসি
সংযোগ স্থাপন করুন এবং নোকিয়া অ্যাপ্লিকেশান ইন্সটলার এর সাহায্যে মোবাইলে ইবুক
ইন্সটল করুন। এমনকি আপনি প্রথমে মেমোরি কার্ডে ইবুক কপি করেও পরতে পারেন ।
       মনে রাখতে হবে বাংলা ফন্ট ও জাভা মোবাইলেই  বই পরতে পারবেন।
শুধু মাত্র একটি ক্লিক আর ডাউনলোড স্টার্ট।
১।উনিশ শো একাত্তর@হুমায়ন আহমেদ।
বুক সাইজঃ ১৬০ কেবি ।  ডাউনলোড
২।সাবধান মিসির আলি@ হুমায়ূন আহমেদ।
বুক সাইজঃ ১৩৯ কেবি। ডাউনলোড
৩।ছায়া সঙ্গী @ হুমায়ূন আহমেদ।
বুক সাইজঃ ১৫৫ কেবি।ডাউনলোড
৪। কৃষ্ণপক্ষ@ হুমায়ূন আহমেদ।
বুক সাইজঃ ২১২ কেবি। ডাউনলোড
৫।হিমু হওয়ার নিয়ম @ হুমায়ূন আহমেদ।
বুক সাইজঃ ১২০ কেবি । ডাউনলোড
৬।রহস্য @ হুমায়ূন আহমেদ ।
বুক সাইজঃ ১৫১ কেবি। ডাউনলোড
৭।পিপীলিকা @ হুমায়ূন আহমেদ ।
বুক সাইজঃ ২৬৭ কেবি। ডাউনলোড
৮। এলেবেলে @ হুমায়ূন আহমেদ।
বুক সাইজঃ ১৫৮ কেবি। ডাউনলোড
৯।জলিল সাহেবের পিটিশন @ হুমায়ূন আহমেদ।
বুক সাইজঃ১৬৩ কেবি। ডাউনলোড
১০। হিমু @ হুমায়ূন আহমেদ।
বুক সাইজঃ ২২৮ কেবি। ডাউনলোড
১১। হিমুর একান্ত সাক্ষাৎকার @ হুমায়ূন আহমেদ ।
বুক সাইজঃ ১৬৩ কেবি ।ডাউনলোড
১২।গন্ধ @ হুমায়ূন আহমেদ ।
বুক সাইজঃ ১৬৪ কেবি। ডাউনলোড
১৩। ভুত মন্ত্র@ হুমায়ূন আহমেদ ।
বুক সাইজঃ১৬০ কেবি । ডাউনলোড
১৪। যোগাযোগ মন্ত্রির পদত্যাগ@ হুমায়ূন আহমেদ ।
বুক সাইজঃ ১৫৯ কেবি। ডাউনলোড
১৫।হিমুর বাবার কথামালা @হুমায়ূন আহমেদ ।
বুক সাইজঃ ১৭৪ কেবি। ডাউনলোড
১৬। জুকারবার্গের দুনিয়া @ হুমায়ূন আহমেদ
বুক সাইজঃ ১৫৭ কেবি। ডাউনলোড
 ১৭। শাহ মকবুল @ হুমায়ূন আহমেদ ।
বুক সাইজঃ ১৬৫ কেবি।ডাউনলোড
১৮। সাদা গাড়ী @ হুমায়ূন আহমেদ ।
বুক সাইজঃ ১৬২ কেবি। ডাউনলোড
১৯।বন্ধু বিদায় @ হুমায়ূন আহমেদ ।
বুক সাইজঃ ১৫৮ কেবি।ডাউনলোড
২০।আইনস্টাইন ও ইন্দ্রবালা @ হুমায়ূন আহমেদ।
বুক সাইজঃ ১৫৯ কেবি।ডাউনলোড
২১।বসন্ত বিলাপ@ হুমায়ূন আহমেদ
বুক সাইজঃ ১৫৮ কেবি। ডাউনলোড
সবাই বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষদের জন্য দোয়া করেন এবং আমিও সেই মানুষদের মধ্যে পরি।
বিস্তারিত পড়ুন »

বাংলাদেশে আহরণযোগ্য ইউরেনিয়াম এর সন্ধান

0 মন্তব্য(গুলি)
গত দুই দশক ধরেই জোর গুঞ্জন ছিল, বাংলাদেশের মাটিতে উত্তোলনযোগ্য ইউরেনিয়াম পাওয়া সম্ভব। শেষ পর্যন্ত গুঞ্জনটি সত্যি হয়ে ধরা দিল বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর (জিএসবি) এর রিপোর্টে। দেশের বৃহত্তর তিন নদী পদ্মা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনায় এবং সিলেট বিভাগ ও ময়মনসিংহে নদীবাহিত বালুতে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে আহরণযোগ্য ইউরেনিয়াম রয়েছে বলে জানিয়েছে এই  প্রতিষ্ঠানটি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক বদরূল ইমাম বলেন, “বাংলাদেশ সীমান্ত সংলগ্ন ব্রহ্মপুত্র নদী অববাহিকায় মূল্যবান ও দুষ্প্রাপ্য খনিজ পদার্থ প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। সেখানে সবচেয়ে দামি খনিজ প্লাটিনাম রয়েছে বলেও শোনা গেছে। তবে  সরাসরি নয়, এই ইউরেনিয়াম বাণিজ্যিকভাবে আহরণের পর বিশ্ববাজারে বিক্রি করা যাবে।”
যেভাবে শুরুঃ জিএসবি পূর্বে বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার গারো পাহাড়ের আশেপাশের এলাকায় ইউরেনিয়ামের সন্ধান পেয়েছিল, যদিও তা বাণিজ্যিক ভিত্তিতে আহরণযোগ্য ছিল না। ১৯৮৯ সালে উল্লিখিত নদীগুলোয় উজান থেকে বয়ে আনা বালুতে গুরুত্বপূর্ণ ভারী খনিজ ও রাসায়নিকের সন্ধান পাওয়া যায়। এর ভিত্তিতে সরকার কার্বন মাইনিং বাংলাদেশ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে ব্রহ্মপুত্র, যমুনার প্রায় চার হাজার হেক্টর চরাঞ্চল অনুসন্ধান জরিপের জন্য নির্দেশ দেয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, কুড়িগ্রাম জেলার যমুনার বালুতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ইউরেনিয়ামসহ কয়েক প্রকার ভারী খনিজের নিশ্চিত উপস্থিতি রয়েছে।

প্রতিবেদনে প্রাপ্ত তথ্যকে সুত্র ধরে  জিএসবি পদ্মা, যমুনার বালুর রাসায়নিক ও খনিজতাত্ত্বিক বিশ্লেষণের জন্য একটি বিশেষ কর্মসূচি হাতে নেয়। এর অধীনে পদ্মা, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার অন্তত ১০টি স্থানে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে ২০ মিটার গভীরতা থেকে বালুর নমুনা সংগ্রহ করা হয়। যা দেশে ও বিদেশের গবেষণাগারে বিশ্লেষণ করা হয়। ফলাফলে দেখা গেছে, ওই নদীগুলোর বালুতে আহরণযোগ্য ভারী খনিজ ও রাসায়নিকের পরিমাণ প্রায় সাড়ে ৯ শতাংশ। বানিজ্যিক ভিত্তিতে উৎপাদনের জন্য যেখানে ৭ শতাংশই যথেষ্ট। প্রতি ১ টন বালুতে যদি ১ গ্রাম ইউরেনিয়াম পাওয়া গেলেই বাণিজ্যিকভাবে আহরণযোগ্য বলে বিবেচিত হয়।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. গোলাম মোস্তফা জানান, ” বিষয়টি সম্পর্কে নিবিড় জরিপ ও অনুসন্ধানের জন্য জিএসবিকে একটি প্রকল্প তৈরি করতে বলা হয়েছে। এটি তৈরির প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে আছে।”
জিএসবির মহাপরিচালক সিরাজুর রহমান খান বলেন, “কার্বন মাইনিং অনুসন্ধান এবং জিএসবির বিশেষ কার্যক্রমের ফলাফল প্রায় একই রকম ইতিবাচক ও উৎসাহব্যঞ্জক। অতি শীঘ্রই এ বিষয়ে একটি রিপোর্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।
বিস্তারিত পড়ুন »

ঘরে বসে আয় করতে পারবেন খুব সহজে আমাদের সাইটের সাথে

0 মন্তব্য(গুলি)
ঘরে বসে আছেন কাজ পাচ্ছেন না। আর নয় বসে থাকা । আসুন আমাদের সাথে যোগ দিন এবং হয়ে উথুন একজন শফল টিউনার। আমদের সাথে কাজ করতে পারবে যে কেও যেকোনো বয়সী।এই সাইট স পোস্ট করা খুব সহজ শুধু একজন সদস্য হোন। বদলে আপনার সকল লেখা প্রকাশিত হবে আমাদের সাইটে শুধু তাই নয় আমাদের সাথে কাজ করার সুবিধা অনেক। ঘরে বসে আয় করতে পারবেন খুব সহজে আর দেরি না করে এখনই সদস্য হইয়ে যান বিনামুল্যে। কতৃপক্ষ (আই ম্যাগাজিন বিডি)দ্বারা আয়োজিত। ধন্যবাদ। বিস্তারিত জানতে মোবাইল করুন ০১৭২১০৩৩৩০৭ এই নাম্বারে
বিস্তারিত পড়ুন »

বৈশাখের এই উপহার : দেশের প্রথম সার্চ ইঞ্জিন পিপীলিকা

0 মন্তব্য(গুলি)
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো তৈরি হয়েছে বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই কাজ করতে সক্ষম সার্চ ইঞ্জিন। ‘পিপীলিকা’ নামে সার্চ ইঞ্জিনটি তৈরি করেছে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের একদল শিক্ষার্থী।
পিপীলিকার প্রকল্প পরিচালক হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল এবং মুখ্য গবেষক ও টিম লিডার হিসেবে কাজ করেছেন মো. রুহুল আমীন সজিব। সহযোগিতায় ছিল বেসরকারি মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ফোন আইটি বিভাগ।
এটি আসন্ন বাংলা নববর্ষের জন্য শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বাংলা জাতির জন্য উপহার বলে উল্লেখ করেছেন প্রকল্পের সংশ্লিষ্টরা।
বুধবার টিম লিডার মো. রুহুল আমীন সজিব বাংলানিউজকে বলেন, “আপাতত এটি বেটা ভার্সন আকারে ছাড়া হয়েছে। এতে যে কেউ পরামর্শ দিতে পারেন। প্রতিনিয়ত এর বৈশিষ্ট্য ও ফাংশন আপডেটের কাজ চলছে।”
তিনি জানান, ১৩ এপ্রিল পিপীলিকা উদ্বোধন করা হবে। শাবিপ্রবির ১১ জন ডেভেলপার মিলে এটি তৈরি করেছেন। তারা হলেন- মিশু, তালহা, তালহা ইবনে ইমাম, তৌহিদ সাজ্জাদ, আসিফ, বাকের, অপু, ফরহাদ আশিষ এবং মাকসুদ। এছাড়াও ৩০ জন শিক্ষার্থীর থিসিসের ওপর ভিত্তি করে এর প্রজেক্ট তৈরি করা হয়েছে।
পিপীলিকার বেটা ভার্সন অনুসন্ধান করে জানা গেছে, এই উন্মুক্ত ওয়েব সার্ভিসটি সারাদেশের সাম্প্রতিক গ্রহণসাধ্য তথ্য অনুসন্ধান করতে সহায়তা করে। এটি দেশের প্রধান বাংলা ও ইংরেজি পত্রিকাগুলোর সংবাদ, বাংলা ব্লগ, বাংলা উইকিপিডিয়া ও সরকারি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্লেষণ ও সংরক্ষণ করে।
সজিব আরও জানান, ইতোপূর্বে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনগুলোর কোনোটিতেই বাংলা ভাষার উপর তেমন গুরুত্বারোপ করা হয়নি। তাই পিপীলিকায় বাংলা তথ্য বিশ্লেষণ ও অনুসন্ধানের উপর গুরুত্ব দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।
পিপীলিকায় তথ্য অনুসন্ধানের ৪টি ভিন্ন ধরনের সার্চ সুবিধাগুলো হলো- সংবাদ অনুসন্ধান, ব্লগ অনুসন্ধান, বাংলা উইকিপিডিয়া অনুসন্ধান ও জাতীয় ই-তথ্যকোষ। এর সংবাদ অনুসন্ধানও কয়েকটি ভাগে বিভক্ত- সাধারণ সার্চ, স্থানভিত্তিক সার্চ ও শ্রেণীভিত্তিক (ক্যাটাগরি) সার্চ। তবে স্থানভিত্তিক ও ক্যাটাগরি সার্চ এখন শুধু বাংলার জন্য উন্মুক্ত।
টিম লিডার সজিব বলেন, “পিপীলিকার বাংলা সার্চের জন্য আমাদের নিজস্ব একটি বাংলা অভিধান ব্যবহার করা হয়েছে। যদি ব্যবহারকারী কোনো শব্দের ভুল বানান দেন, তাহলে পিপীলিকা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সঠিক বানান খুঁজে নিয়ে সেই নতুন শব্দ দিয়ে অনুসন্ধান চালায়, ফলাফল দেয় এবং সঙ্গে সঙ্গে ব্যবহারকারীকে জানিয়ে দেয় তার কোন শব্দের বানান ভুল ছিল, সঠিক কোন শব্দ দিয়ে অনুসন্ধান চালানো হয়েছে।”
ব্যবহারকারী চাইলে পরে সেই ভুল শব্দ দিয়েই আবার অনুসন্ধান চালাতে পারেন। ইংরেজি সার্চের ক্ষেত্রে অভিধানটি ব্যবহার করা হয়নি বলে জানান তিনি।
স্থানভিত্তিক সার্চের ক্ষেত্রে কোনো ব্যবহারকারী যদি সার্চবক্সে কোনো জেলার নাম ইংরেজিতে লেখার চেষ্টা করেন, তাহলে পিপীলিকা তাকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাংলায় ওই স্থানের নাম সাজেশন হিসেবে দেয়ার চেষ্টা করবে। ব্যবহারকারী যদি শুধু স্থানটির নাম দিয়ে অনুসন্ধান করেন, তাহলে পিপীলিকা তার ফলাফল প্রকাশের সাধারণ পদ্ধতিটি পরিবর্তন করে একটি বিশেষ পদ্ধতিতে ফলাফল প্রকাশ করবে। তখন সেই জেলার সাম্প্রতিক তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করে কয়েকটি ক্যাটাগরিতে দেখানো হবে, যেমন- অপরাধ, ব্যবসা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, খেলাধুলা, কৃষি,সাস্হ্য তথ্য ইত্যাদি।
তবে এর বর্তমান সংস্করণটি একটি বেটা সংস্করণ, তাই কিছু সমস্যা দেখা যেতে পারে। আমরা মূলত মূল ওয়েবলিংকের ভিত্তিতে ক্যাটাগরি করায় অনেকসময় একই শিরোনামের সংবাদ অনেকবার, অনেকভাবে আসতে পারে। কিন্তু একটু লক্ষ্য করলেই দেখা যাবে যে প্রতিটি সংবাদের ওয়েব লিঙ্ক ভিন্ন ভিন্ন।”
আর ক্যাটাগরিভিত্তিক সার্চের ক্ষেত্রে পিপীলিকায় দেশের খবর,আন্তর্জাতিক, ব্যবসা ও বাণিজ্য, তথ্য ও প্রযুক্তি, বিনোদন ও খেলাধুলা নামে ছয়টি ক্যাটাগরি রয়েছে। রয়েছে।পয়লা বৈশাখের এই উপহার চাইলে ঘুরে আসতে পারেন পিপীলিকার দেশ থেকে- http://pipilika.com/
বিস্তারিত পড়ুন »

পাসপোর্ট নবায়ন/সংযোজন/সংশোধন সংক্রান্ত কিছু সাধারণ প্রশ্ন উত্তর

0 মন্তব্য(গুলি)
সালাম সবাইকে। কিছু জিনিশ আছে যেগুলো প্রযুক্তি সম্পর্কিত না হলেও আমাদের নিত্য দিনের খুব প্রয়োজনীয় এবং জেনে রাখা প্রয়োজন। যেমন একটি বিষয় হতে পারে পাসপোর্ট। এটি নিয়ে অনেকের মনে অনেক ধরনের প্রশ্ন থাকে কিন্তু আমরা সঠিক উত্তর খুজে পাইনা। তাই আজকে পাসপোর্ট নিয়ে চমৎকার কিছু তথ্য সংগ্রহ করেছি যেখনাএ আপনি জেনে নিতে পারবেন কিভাবে পাসপোর্ট নবায়ন/সংযোজন/সংশোধন করতে পারবেন।
২) ডাকযোগে পাসপোর্ট নবায়ন/সংযোজন/সংশোধন এর কোনো ব্যবস্থা কি আছে?
উঃ ডাকযোগে পাসপোর্ট নবায়ন ও সংশোধন এর সুবিধা আছে কিন্তু সংযোজন এর ক্ষেত্রে পাসপোর্ট-ধারীকে অবশ্যই বেইজিং এ অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে উপস্থিত থাকতে হবে।
৩) পাসপোর্ট নবায়ন/সংযোজন/সংশোধন এর জন্য কি কি নিয়মাবলী অনুসরণ করতে হবে?
উঃ নবায়ন- পাসপোর্ট নবায়ন এর জন্য পাসপোর্ট-ধারী বাংলাদেশ দূতাবাসে উপস্থিত হয়ে অথবা ডাকযোগে আবেদনপত্র দূতাবাসের ঠিকানায় পাঠিয়ে নবায়ন এর কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন।
সংযোজন-সংযোজন এর জন্য পাসপোর্ট-ধারীকে অবশ্যই বেইজিং এ অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে উপস্থিত হয়ে আবেদন করতে হবে।
সংশোধন- পাসপোর্টে কোন ভুল থাকলে সেটা পরিবর্তনের জন্য পাসপোর্ট-ধারীকে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রথম সচিব (ফার্স্ট সেক্রেটারি) বরাবর একটি দরখাস্ত লিখতে হবে এবং সংশোধনের জন্য নির্দিষ্ট ফর্ম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
৪) সর্বোচ্চ কত বছর এবং সর্বনিম্ন কত বছরের জন্যে পাসপোর্ট নবায়ন করা যাবে?
উঃ সর্বোচ্চ ৫ বছর এবং সর্বনিম্ন ১ বছরের জন্যে পাসপোর্ট নবায়ন করা যাবে তবে পাসপোর্ট ইস্যুর তারিখ হতে পাসপোর্টের মেয়াদ সর্বমোট ১০ বছর অতিবাহিত হলে পাসপোর্ট-ধারীকে অবশ্যই নতুন পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হবে।
৫) আমার পরিচিত কেউ কি আমার প্রতিনিধি হয়ে আমার পাসপোর্ট  নবায়ন/সংযোজন/সংশোধন করতে পারবে?
উঃ হ্যাঁ,  অন্য কেউ প্রতিনিধি হয়ে আপনার পাসপোর্ট  নবায়ন ও সংশোধন করতে পারবে কিন্তু সংযোজন এর ক্ষেত্রে পাসপোর্ট-ধারীকে অবশ্যই বেইজিং এ অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে উপস্থিত থাকতে হবে।
৬) চীনে অবস্থানরত অবস্থায় পাসপোর্ট এর পাতা শেষ হয়ে গেলে নতুন পাসপোর্ট এর জন্যে কি কি তথ্যাদি/ডকুমেন্ট এবং কয় কপি ছবি দিতে হবে?
উঃ এক্ষেত্রে ৬ কপি ছবি এবং পাতা শেষ হয়ে যাওয়া পাসপোর্ট এর ফটোকপি বাংলাদেশ দূতাবাসে জমা দিয়ে নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে হবে। ডাকযোগেও আবেদন করা যাবে।
৭) চীনে এসে পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে প্রয়োজনীয় কি কি পদক্ষেপ নিতে হবে এবং নতুন পাসপোর্ট এর জন্যে কি কি কাগজপত্র/ডকুমেন্ট লাগবে?
উঃ পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে সর্বপ্রথমে নিকটস্থ পুলিশকে অবহিত করতে হবে এবং সেখান থেকে একটি পুলিশ রিপোর্ট সংগ্রহ করতে হবে। এরপর পুলিশ রিপোর্ট, হারিয়ে যাওয়া পাসপোর্টের ফটোকপি ও ৬ কপি ছবি বাংলাদেশ দূতাবাসে জমা দিতে হবে।
৮) সপ্তাহে কয়দিন কয়টা থেকে কয়টা পর্যন্ত পাসপোর্ট নবায়ন/সংযোজন/পরিবর্তন এর জন্যে আবেদন করা যাবে?
উঃ সপ্তাহে ৫ দিন সোম থেকে শুক্র সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত পাসপোর্ট নবায়ন/সংযোজন/পরিবর্তন এর জন্যে আবেদন করা যাবে।
৯) Machine Readable Passport পাসপোর্ট এর জন্যে কিভাবে আবেদন করতে হবে?
উঃ Machine Readable Passport এর জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে, আবেদনকারীকে আবেদনপত্রের সাথে ১ কপি ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম-নিবন্ধন পত্রের ফটোকপি সহ বেইজিং এ অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে উপস্থিত হয়ে আবেদন করতে হবে। এর জন্য সময় লাগবে ২১-২৮ দিন। উল্লেখ্য যে, মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের পাতায় যে ছবি থাকবে সেটি দূতাবাসে আবেদনের সময় তোলা হবে। পূর্বে তোলা কোন ছবি গ্রহণযোগ্য হবেনা।
২০১৪ সাল থেকে হস্তলিখিত পাসপোর্ট আর গ্রহণযোগ্য হবে না। তাই ২০১৪ সালের মধ্যে সকলের  Machine Readable Passport সংগ্রহ করা বাধ্যতামূলক।
১০) পাসপোর্ট নবায়ন/সংযোজন/সংশোধন এর জন্য নির্ধারিত ফি সমূহ:
 নবায়ন:  ৫ বছরের জন্য- 
সাধারণ ফি- ৮৮০ ইউয়ান   সময়- ৭ দিন
জরুরী ফি- ১৩২০ ইউয়ান   সময়- ১ দিন (হস্তলিখিত পাসপোর্টের ক্ষেত্রে)
সংযোজন:
সাধারণ ফি- ৮৮০ ইউয়ান  সময়-  ৭ দিন
জরুরী ফি-  ১৩২০ ইউয়ান  সময়- ১ দিন (হস্তলিখিত পাসপোর্টের ক্ষেত্রে)
সাধারণ ফি- ৮৮০ ইউয়ান  সময়- ২১-২৮ দিন (Machine Readable Passport এর ক্ষেত্রে)
সংশোধন/পরিবর্তন:
সাধারণ ফি- ১০০ ইউয়ান  সময়- ২১-২৮ দিন (Machine Readable Passport এর ক্ষেত্রে)
বিস্তারিত পড়ুন »

আর বেশি দিন নেই যখন চাঁদে বাংলাদেশের রোবট হাঁটবে !!!

0 মন্তব্য(গুলি)
অবাক হচ্ছেন? সত্যি অবাক করা এই কাণ্ডটি ঘটাতে যাচ্ছে বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাঁচটি দল। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট), মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি), গাজীপুরের ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (আইইউটি) এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় (এনএসইউ) থেকে শিক্ষার্থীদের পাঁচটি দল এবার নাসার লুনাবোটিক্স মাইনিং কম্পিটিশনে অংশ নিতে যাচ্ছে। আর এই প্রতিযোগিতার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় অবস্থিত মহাকাশ গবেষণাকেন্দ্র নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টারে তৈরি করা হয়েছে কৃত্রিম চাঁদ। যেখানে চাঁদের বালুর আদলে তৈরি করা হয়েছে একটি জায়গা, যার পরিবেশ থাকবে চাঁদের পরিবেশের মতো। সেই চাঁদের আদলে তৈরি জায়গা থেকেই বালু তুলে আনতে হবে রোবটের মাধ্যমে। অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, কলাম্বিয়া, পোল্যান্ড, মেক্সিকো ও ভারতসহ ৫০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে। প্রতিযোগিতার আসর বসবে ২০ থেকে ২৪ মে


এই মহারণে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) রোবট কারিগরের দল ‘বুয়েট মেকাট্রন’। ২০ জন শিক্ষার্থীর এই দলটি তৈরি করেছে প্রতিযোগিতা উপযোগী রোবট। শিক্ষার্থীদের এই দলের মধ্য থেকে ১২ জন তাদের রোবট নিয়ে হাজির হবেন নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টারে। তাঁরা হলেন জাবির আহমেদ, রেজওয়ান আহমদ, পারভেজ আহমদ, তানভীর আলম, এম এ আওয়াল, এস এম সায়েক ইবনে ফারুকী, মোহাম্মদ নাসিম ইমতিয়াজ খান, আদিব নাইহান, জুবায়ের ইবনে রব্বানি, আজিমুর রহমান, কে এম মফিজুর রহমান, খন্দকার সামিউর জামান, ইকরাম শিমুল, নাবিদ মুস্তফা। চুয়েটের দলটির নাম ‘চুয়েট টার্মিনেটরস’। তাদের রোবটের নাম টার্মিনেটর। চার সদস্যের এই দলের সদস্যরা হলেন শায়েখ আহমেদ, রিমি ইশান, রিফাত মাহমুদ, নাহিন বাহার চৌধুরী।


প্রতিযোগিতায় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দলের নাম ‘টিম এনএসইউ নাসা লুনাবোটিকস-১৩’। সাত শিক্ষার্থীর এই দলে আছেন জুবায়ের এম তানভির, তৌফিকুল ইসলাম, রেজাউল করিম খান, মিনহাজ আহমেদ, তৌফিক জামান, শাহরিয়ার তাসরিফ ও নিকিতা মাহজাবিন।
রোবট ‘লুনাশিয়ান জি-২’ নিয়ে প্রতিযোগিতায় উপস্থিত থাকবেন ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির শিক্ষার্থী ইশতিয়াক রহমান, রিয়াসাত সিয়াম ইসলাম, আবরার আহমেদ, মেহরান নাজিব, আশিক উল্লাহ মোহাম্মদ, জিসান মনসুর আলী, আসিফ আল নূর, শদমান নাফিস, এ এফ এম জুনায়েদ, আসিফ নেওয়াজ খান, আবদুল্লাহ বিন শামস, ইমতিয়াজ নূর, আদিব বিন রশীদ ও সানাউল ইসলাম।
Robot____SaKiL__3

মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ‘এমআইএসটি লুৃনাবোটিকস একুশ’ দলে আছেন বদিউজ্জামান জনি, রেজাউল হক, মোমেনুল ইসলাম ভূঁইয়া, শুভেচ্ছা চক্রবর্তী, তাসমিরুল জলিল, রায়হান সিদ্দিক, সৈয়দ এহসানুর রহমান, শামাউন সোবহান, সমির সাকির। বদিউজ্জামানদের তৈরি রোবটের নাম ‘রোবোমিস্ট-২’।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় অবস্থিত মহাকাশ গবেষণাকেন্দ্র নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টারে হবে এই প্রতিযোগিতা। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত বিষয়ের শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত ও উৎসাহিত করার লক্ষ্যেই এ প্রতিযোগিতা।


বিস্তারিত পড়ুন »

বাংলাদেশের জাতীয় বিষয়সমূহ

0 মন্তব্য(গুলি)
22 আসুন জেনে নেই আজকে আমাদের দেশের জাতীয় বিষয়সমূহ ◉ জাতীয় ফুল – শাপলা ◉ জাতীয় ফল – কাঁঠাল ◉ জাতীয় গাছ – আম গাছ ◉ জাতীয় মাছ – ইলিশ ◉ জাতীয় পাখি – দোয়েল ◉ জাতীয় পশু – রয়েল বেঙ্গল



 




 


আসুন জেনে নেই আজকে আমাদের দেশের জাতীয় বিষয়সমূহ
◉ জাতীয় ফুল – শাপলা
2010-11-20-19-51-15-087558900-1
◉ জাতীয় ফল – কাঁঠাল
bihosh_1241535610_3-03
◉ জাতীয় গাছ – আম গাছ
1633Bangladesh
◉ জাতীয় মাছ – ইলিশ
images
◉ জাতীয় পাখি – দোয়েল
22
◉ জাতীয় পশু – রয়েল বেঙ্গল টাইগার
Amur Tigers
◉ জাতীয় ভাষা – বাংলা
Ongkur
◉ জাতীয় সংগীত – আমার সোনার বাংলা
◉ জাতীয় পতাকা – সবুজের মধ্যে লাল বৃত্ত
images
◉ জাতীয় স্মৃতিসৌধ – সাভার স্মৃতিসৌধ
JV10x
◉ জাতীয় মসজিদ – বাইতুল মোকাররম
National_Mosque_Bangladesh2u
◉ জাতীয় দিবস – ২৬শে মার্চ
◉ জাতীয় উদ্যান – সোহরাওয়ার্দী উদ্যান
◉ জাতীয় বিমানবন্দর – হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
◉ জাতীয় বন – সুন্দরবন
image_109_40893
◉ জাতীয় মন্দির – ঢাকেশ্বরী মন্দির
1296190041.gif
◉ জাতীয় গ্রন্থাগার – জাতীয় গ্রন্থাগার
image_268_84542
◉ জাতীয় জাদুঘর – জাতীয় জাদুঘর, শাহবাগ
◉ জাতীয় কবি – কাজী নজরুল ইসলাম
2010-05-21-18-23-32-080620100-nojrul
◉ জাতীয় খেলা – কাবাডি (হা-ডু-ডু)
400_kabadi
◉ জাতীয় শিশুপার্ক – ঢাকা শিশুপার্ক
Shishu park
◉ জাতীয় উৎসব – বাংলা নববর্ষ
Colourful Celebration of Poyla Boishakh-Dhaka
◉ জাতীয় ধর্ম – ইসলাম
islam_PH_92802
◉ জাতীয় স্টেডিয়াম – বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম
bns-cricket-worldcup-opener-bangladesh
◉ জাতীয় ঈদগাহ – হাইকোর্ট মাঠ সংলগ্ন
◉ জাতীয় পোশাক -
◉পুরুষ : প্রিন্স কোর্ট ও পায়জামা-পাঞ্জাবি
image_213_28617
◉মহিলা : শাড়ি।
201201231327266650benarosi
সময় লাগিয়ে আপনাদের জন্য পোষ্ট লিখেছি, যদি ভালো লেগে থাকে, কিছু জেনে থাকেন তবে আশা করবো মন্তব্য করবেন Grin
বিস্তারিত পড়ুন »
 
© 2013 টেক মাস্টার , ডিজাইন করেছেন নুরে করিম শুভ , কপিরাইটার © ২০১২-২০১৬ শুভ কম্পিউটার