>

মেতে উঠুন প্রযুক্তিবিদ্যের সুরে


*****কুইজ প্রতিযোগিতার বিজেতা লটারির মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে। *****আর টিউন গুলো কতবার পাঠ করা হয়েছে তার মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে।*****আমাদের সাইটে বিজ্ঞাপন দিন।*****



মহাবিশ্বের সবথেকে বিস্ময়কর ‘ব্ল্যাক হোল’র খোঁজে বিজ্ঞানীরা

আজব টেকনোলজি নিয়ে আবারো হাজির হয়েছি চমৎকার আরো কিছু সংবাদ জানাতে। মহাবিশ্বের এক চতুর্থাংশের বেশি জায়গা জুড়ে আছে ব্ল্যাক হোল। এখন পর্যন্ত ব্ল্যাক হোল মহাবিশ্বের সবথেকে বিস্ময়কর একটি। এবার এই বিস্ময়কর ‘ব্ল্যাক হোল’র খোঁজে বিজ্ঞানীরা নেমেছেন মাঠে। রয়টার্স জানিয়েছে, এর রহস্য উদঘাটনের অনেকটাই কাছাকাছি পৌঁছেছেন বিজ্ঞানীরা।
তারা আরো জানিয়েছেন যে ব্ল্যাক হোলের গাঠনিক উপাদান আবিষ্কার করতে পারলেই পদার্থবিজ্ঞানের বিশাল এক রহস্যের দ্বার খুলে যাবে। বিজ্ঞানীরা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে কসমিক রশ্মি নিয়ে গবেষণা করার সময় কিছু পজিট্রন কণা আবিষ্কার করেন, যা ধারণা করা হচ্ছে ব্ল্যাক হোল থেকে আগত। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা এবং বাস্তব এক নাও হতে পারে।

গবেষণা প্রকল্পের প্রধান ইউরোপ এবং যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক থেকে স্যামুয়েল টিং জানান, এখন সার্ন রিসার্চ সেন্টার নির্মিত এএমএস পার্টিকল ডিটেক্টরের মাধ্যমে কয়েক মাসের মধ্যেই নির্ণয় করা যাবে এই নতুন ধরনের পজিট্রন কণাগুলোর উৎস কি। তিনি আরও বলেন, এমনও হতে পারে যে, এগুলো পালসার নামের নিউট্রন-জাত নক্ষত্র থেকে এসেছে।
পরিচিত ১৭টি কণার মধ্যে কিছু কাউন্টারপার্ট রয়েছে, যেগুলো অদৃশ্য এবং এদের মাত্রাগুলো (দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, উচ্চতা, সময় প্রভৃতি) অজানা। বিজ্ঞানীরা আশাবাদী এই কৃষ্ণ বস্তুর রহস্য বের করতে পারলে এমন হাজারো প্রশ্নের জবাব পাওয়া যাবে। সেই সঙ্গে মহাবিশ্বের একটি বড় অংশ জুড়ে থাকা রহস্যঘেরা ডার্ক এনার্জি সম্পর্কেও অনেক তথ্য জানা যাবে। যা পরবর্তী গবেষণার কাজে আবারো সুত্র হিসাবে ব্যবহার করা হবে।

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
© 2013 টেক মাস্টার , ডিজাইন করেছেন নুরে করিম শুভ , কপিরাইটার © ২০১২-২০১৬ শুভ কম্পিউটার