অ্যান্টার্কটিকা! বরফাবৃত এক মহাদেশ। যাকে বলা হয় পৃথিবীর দক্ষিণ
ঝড়ঁঃয চড়ষব বা কুমেরু। এর আয়তন ১ কোটি ৩৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৪৭ বর্গ
কিলোমিটার। এর মাঝে মালভূমি ও পর্বতশৃঙ্গ দেখা যায়। এখানকার মাউন্ট ইরেবাস
একটি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। বরফের নিচে বিশাল বিশাল হ্রদও আছে। গ্রীষ্মকালে
এখানকার উপকূলীয় অঞ্চলে সিল, তিমি ও পেঙ্গুইনসহ বিভিন্ন প্রকার পাখি দেখা
যায়। পৃথিবীর বুকে এই প্রথম একটা পুরো প্রজাতিকে শনাক্ত করা গেছে সুদূর
মহাকাশ থেকে। এ প্রজাতির নাম অ্যান্টার্কটিকার পেঙ্গুইন। উপগ্রহ থেকে
হাইরেজুলেশন ছবি বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, দক্ষিণ মেরুতে
পেঙ্গুইনের সংখ্যা হবে প্রায় ৬ লাখ। তবে আগে যা ধারণা করা হয়েছিল, এ
সংখ্যা তার দ্বিগুণ। এ গবেষণাটি করেছে ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভে। মেরু
অঞ্চলে বিশাল এলাকা জুড়ে সমুদ্রের ভাসমান বরফের ওপরে উপনিবেশ করে থাকে
পেঙ্গুইনরা। এ সার্ভের প্রধান পিটার প্যাট্টের বলেছেন, নতুন এ প্রযুক্তি
ব্যবহার করে সারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর গতিবিধি ও তাদের সংখ্যা
গণনা করা সম্ভব হবে। বিশেষ করে বড় আকারের তৃণভোজী প্রাণী। আশপাশের
পরিবেশের তুলনায় যাদের গায়ের রঙ আলাদা করা সহজ, তাদের ক্ষেত্রে এ
প্রযুক্তি বেশি প্রযোজ্য। পেঙ্গুইনের চলাফেরা ও গতিবিধির নিখুঁত হিসাব দিতে
পারবে মহাকাশে উপগ্রহ থেকে তোলা এসব অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ছবি। এখানে
একটানা ছয় মাস দিন ও ছয় মাস রাত। আর এ ছয় মাস দিনের সময়ই এখানে
গ্রীষ্মকাল। এ সময় তাপমাত্রা কখনো কখনো হিমাঙ্কের ওপরে ওঠে। অন্য সময় ছয়
মাস রাতে শীতকাল। এ সময় তাপমাত্রা সব সময়ই ০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড থাকে।
অ্যান্টার্কটিকার পেঙ্গুইন গণনা
টিউনটি করেছেন
Unknown

This post was written by:
Hi`I'm Nur-A Kaarim Shuvo,from Bangladesh ,i love to blogging, Design Blogger template, Web Developing and Designing.i like to learn and share technical hacking / security tips with you,i love my friends.
Get Free Email Updates to your Inbox!
লেবেলসমূহ:
Tech news
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন