>

মেতে উঠুন প্রযুক্তিবিদ্যের সুরে


*****কুইজ প্রতিযোগিতার বিজেতা লটারির মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে। *****আর টিউন গুলো কতবার পাঠ করা হয়েছে তার মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে।*****আমাদের সাইটে বিজ্ঞাপন দিন।*****



অ্যান্টার্কটিকার পেঙ্গুইন গণনা

অ্যান্টার্কটিকা! বরফাবৃত এক মহাদেশ। যাকে বলা হয় পৃথিবীর দক্ষিণ ঝড়ঁঃয চড়ষব বা কুমেরু। এর আয়তন ১ কোটি ৩৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৪৭ বর্গ কিলোমিটার। এর মাঝে মালভূমি ও পর্বতশৃঙ্গ দেখা যায়। এখানকার মাউন্ট ইরেবাস একটি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। বরফের নিচে বিশাল বিশাল হ্রদও আছে। গ্রীষ্মকালে এখানকার উপকূলীয় অঞ্চলে সিল, তিমি ও পেঙ্গুইনসহ বিভিন্ন প্রকার পাখি দেখা যায়। পৃথিবীর বুকে এই প্রথম একটা পুরো প্রজাতিকে শনাক্ত করা গেছে সুদূর মহাকাশ থেকে। এ প্রজাতির নাম অ্যান্টার্কটিকার পেঙ্গুইন। উপগ্রহ থেকে হাইরেজুলেশন ছবি বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, দক্ষিণ মেরুতে পেঙ্গুইনের সংখ্যা হবে প্রায় ৬ লাখ। তবে আগে যা ধারণা করা হয়েছিল, এ সংখ্যা তার দ্বিগুণ। এ গবেষণাটি করেছে ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভে। মেরু অঞ্চলে বিশাল এলাকা জুড়ে সমুদ্রের ভাসমান বরফের ওপরে উপনিবেশ করে থাকে পেঙ্গুইনরা। এ সার্ভের প্রধান পিটার প্যাট্টের বলেছেন, নতুন এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর গতিবিধি ও তাদের সংখ্যা গণনা করা সম্ভব হবে। বিশেষ করে বড় আকারের তৃণভোজী প্রাণী। আশপাশের পরিবেশের তুলনায় যাদের গায়ের রঙ আলাদা করা সহজ, তাদের ক্ষেত্রে এ প্রযুক্তি বেশি প্রযোজ্য। পেঙ্গুইনের চলাফেরা ও গতিবিধির নিখুঁত হিসাব দিতে পারবে মহাকাশে উপগ্রহ থেকে তোলা এসব অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ছবি। এখানে একটানা ছয় মাস দিন ও ছয় মাস রাত। আর এ ছয় মাস দিনের সময়ই এখানে গ্রীষ্মকাল। এ সময় তাপমাত্রা কখনো কখনো হিমাঙ্কের ওপরে ওঠে। অন্য সময় ছয় মাস রাতে শীতকাল। এ সময় তাপমাত্রা সব সময়ই ০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড থাকে।

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
© 2013 টেক মাস্টার , ডিজাইন করেছেন নুরে করিম শুভ , কপিরাইটার © ২০১২-২০১৬ শুভ কম্পিউটার