সিঙ্গেল থাকার রহস্য
পদা: হ্যাঁ রে গদা, জীবনে একটা মেয়ের সাথে প্রেম করলাম আর তাকেই শেষ পর্যন্ত বিয়ে করতে হলো। আর তুই কিনা এই বয়সেও একটার পর একটা প্রেম চালিয়ে যাচ্ছিল অথচ একটাও বিয়ে করা লাগলো না! রহস্য কী?গদা: আমি মেয়েদের সাথে সঠিক ব্যবহার করি।
পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট রূপকথা
বহু বহু বছর আগের কথা। এক দেশে ছিল এক ছেলে আর এক মেয়ে। একদিন ছেলেটি মেয়েটিকে জিজ্ঞাসা করিল, ‘তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?’মেয়েটি উত্তর দিল, ‘না।’
অতঃপর ছেলেটি সুখে-শান্তিতে বসবাস করিতে লাগিল।
কানে কম শোনে
রণন আর নাছের দুই বন্ধুতে কথা হচ্ছে।রণন: বুঝলি নাছের, সুলেখাকে আমি ভালোবাসতাম, কিন্তু এখন আর বাসি না।
নাছের: কেন?
রণন: মেয়েটা কানে কম শোনে।
নাছের: কী করে বুঝলি?
রণন: আমি ওকে বললাম, আমি তোমাকে ভালোবাসি। আর ও বলল, আমার পায়ের স্যান্ডেলটা নতুন!
গাধা কে
শাকিল আর চামেলী একে অন্যকে ভালোবাসে। চামেলী শাকিলকে নিয়ে গেল তার বাবার কাছে।বাবা: না না না! আমি চাই না, আমার মেয়ে একটা গাধার সঙ্গে তার জীবন কাটাক।
শাকিল: সে কারণেই তো আপনার মেয়েকে আপনার কাছ থেকে নিয়ে যেতে চাইছি!
বিক্রয়কর্মী
প্রেমিকার জন্য আংটি কিনতে জুয়েলারির দোকানে গেছে নাহিন।নাহিন: একটা আংটি দেখান তো। আমার হবু বউকে দেব।
দোকানদার: দামি কিছু দেখাব?
নাহিন: আরে না, কম দামি হলেই হবে। কোনোমতে বিয়েটা সেরে ফেলতে পারলেই হলো। অত দামি আংটি দিয়ে কী লাভ?
পরদিন প্রেমিকার বাবার সঙ্গে দেখা করতে তার বাড়িতে গেল নাহিন।
প্রেমিকা: এ কী, মাথা নিচু করে আছ কেন? তুমি যে এত লাজুক, তা তো আমার জানা ছিল না!
নাহিন: আমারও জানা ছিল না, তোমার বাবা একজন জুয়েলারির দোকানের বিক্রয়কর্মী!
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন