হাঁসতে থাকুন পেট ফুলিয়ে পর্বঃ- ০১
আমদের জীবনে হাসির খুব অভাব
তাই হাসতে হাসাতে হাজির হলাম।
মাইকেল জ্যাকসনের মতো চুল
নাপিতের দোকানে ঢুকেই এক লোক বললেন, ‘ভাই, আমার চুলটা মাইকেল জ্যাকসনের মতো করে দিন তো।’নাপিত কাটতে শুরু করলেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়লেন ভদ্রলোক। হঠাৎ ঘুম ভেঙে উঠে দেখলেন, চুলের যাচ্ছেতাই অবস্থা।
রেগেমেগে ভদ্রলোক বললেন, ‘সে কী! আমি না বললাম মাইকেল জ্যাকসনের মতো করে দিতে। আপনি এ কী হাল করেছেন!’
নাপিত বললেন, ‘ভাই, মাইকেল জ্যাকসন তো আর আমাদের এখানে চুল কাটান না। কাটালে ওনার চুলেরও এমন স্টাইলই হতো!
কখন চুল কাটাবেন
বাড়ির পাশের সেলুনে গেছেন করিম সাহেব।
নাপিতকে বললেন, ‘আমার ছেলেটার দুই বছর বয়স। ওর চুল কাটাব। কখন নিয়ে এলে ভালো হবে, বলুন তো?’
নাপিত: যখন ওর বয়স চার বছর হবে।
নাপিতকে বললেন, ‘আমার ছেলেটার দুই বছর বয়স। ওর চুল কাটাব। কখন নিয়ে এলে ভালো হবে, বলুন তো?’
নাপিত: যখন ওর বয়স চার বছর হবে।
ব্যাংকের হিসাবরক্ষক
রেস্টুরেন্টে পরিচয় হলো রিমা আর সোহাগের। তারা দুজন একসঙ্গে চা খেল, খানিক গল্পগুজব করল, মোবাইল নম্বর নিল…এবং আধঘণ্টার মাথায় সোহাগ রিমাকে প্রেম নিবেদন করে বসল। বলল, ‘আপনি কি আমাকে বিয়ে করবেন?’বিস্মিত রিমা বলল, ‘আমাদের পরিচয়ের এক ঘণ্টাও হয়নি। আপনি আমার সম্পর্কে কিছুই জানেন না, অথচ আমাকে বিয়ে করতে চাইছেন?’
সোহাগ বলল, ‘কে বলেছে জানি না? আপনার বাবা যে ব্যাংকে টাকা জমা রাখেন, আমি সেই ব্যাংকের হিসাবরক্ষক।’
বাসায় কে কে আছেন
প্রেমিক-প্রেমিকার কথোপকথন—প্রেমিক: আমি মনে হয় তোমাকে বিয়েটা করতে পারব না।
প্রেমিকা: এত দিন পর এ কথা বলছ কেন? কেন, কী হয়েছে বলো তো শুনি?
প্রেমিক: না, তেমন কিছু না। আমার বাসা থেকে নিষেধ আছে।
প্রেমিকা: তা তোমার বাসায় কে কে আছেন?
প্রেমিক: বেশি না। আমার এক স্ত্রী আর তিন সন্তান।
চিঠি
মানসিক হাসপাতালের এক রোগী একমনে কী যেন লিখছেন।চুপি চুপি পেছনে এসে দাঁড়ালেন ডাক্তার। বললেন, কী হে, চিঠি লিখছেন নাকি?
রোগী: হু।
ডাক্তার: কাকে লিখছেন?
রোগী: নিজেকে।
ডাক্তার: বাহ্! ভালো তো। তা কী লিখলেন?
রোগী: আপনি কি পাগল নাকি মশাই? সবে তো চিঠিটা লিখছি। চিঠি পাঠাব, দুদিন বাদে চিঠিটা পাব, খুলে পড়ব। তারপর তো বলতে পারব কী লিখেছি!
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন